রবিবার, ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এসেছে মধুর বসন্ত, সঙ্গে ভালোবাসা

এসেছে ঋতুরাজা বসন্ত। কুয়াশার আঁচল সরিয়ে বসন্তের প্রথম সূর্য প্রকৃতিকে সাজিয়েছে নবরূপে। তবে এ বছর একই দিনে বসন্তের সঙ্গে ভালোবাসা দিবসের সূচনা তাও আবার পড়েছে ছুটির দিন। বসন্ত আর ভালোবাসার এই সহযাত্রায় দেশ জুড়ে মেতে উঠেছে আনন্দে।

শীতের নিচে চাপা পড়া প্রকৃতির উষ্ণতা ছড়িয়ে পড়েছে নবীন প্রাণে। উত্তরের হিমেল হাওয়া থামিয়ে দিয়ে এখন বইছে দখিনা বাতাস। বসন্ত মানেই তো রঙ, তাই নিজেদের রঙিন করে উৎসবে যোগ দিয়েছেন নানান বয়সের মানুষ। রমনীরা সেজেছে বাসন্তী শাড়ি আর হলুদ গাঁদার ফুলে, আর ছেলেরা সেজেছে আবির রঙের পোশাকে। শহরে এসেছে লাল-হলুদের বসন্ত। আজ শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীজুড়ে বসন্ত বরণের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় বসন্ত উদযাপন পরিষদ।

ঋতুরাজকে বরণ করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় সকাল থেকেই শুরু হয়েছে নানা আয়োজন। বকুলতলা সেজেছে বাসন্তী রঙ আর ভালোবাসার সাজে। সকাল ৭টায় সুস্মিতা দেবনাথ ও তার দলের কণ্ঠে ধ্রুপদী সঙ্গীতের মূর্চ্ছনায় শুরু হয় উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা। গান, কবিতা আর সম্মিলিত নৃত্যে চলতে থাকে বসন্ত উদযাপন।

জাতীয় বসন্ত উদযাপন পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী বলেন, বসন্ত উৎসব উদযাপনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে নগরবাসীর মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধন যেন আরও দৃঢ় হয়। সম্প্রীতির এই বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার সাথে আমরা বাঙালি সংস্কৃতির ব্যাপারে তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতে চাই। বসন্ত উদযাপন তো আমাদের বাঙালির ঐতিহ্য।

আনন্দবাজার/এম.কে

আরও পড়ুনঃ  ৪৪তম বিসিএসে শ্রুতি লেখকের আবেদন প্রকৃয়া শুরু

সংবাদটি শেয়ার করুন