বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিদেশি ঋণ ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। ২০২৩ সাল শেষে সামগ্রিক বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০০ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। এক বছর
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) বিভিন্ন উৎস থেকে চলতি ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ১.৩১ বিলিয়ন ডলার ঋণ সুবিধা পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র
জাপান সরকার বাংলাদেশকে মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল-ফায়ার্ড পাওয়ার প্রজক্টের জন্য ২ লাখ ১৭ হাজার ৫৫৬ মিলিয়ন জাপানিজ ইয়েন (আনুমানিক ১ হাজার ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন
বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষা খাতে কোভিড-১৯ অতিমারির ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া ও শিখন ফলের মানোন্নয়নে ব্যয়ের জন্য ৩০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে
দেশে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করতে ২০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বুধবার (৩০ আগস্ট) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো
বাংলাদেশের এভিয়েশনখাতে নিয়োজিত কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদান, বিদ্যমান বিমান বন্দরসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি, ভারতীয় অর্থায়নে লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি)-এর মাধ্যমে নতুন বিমান বন্দর তৈরি ও পরিচালন ক্ষেত্রে
বছরের শেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) ঋণের কিস্তির অর্ধেক টাকা (৫০ শতাংশ) ডিসেম্বরের মধ্যে পরিশোধ করলেই খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে না। ঋণ খেলাপি থেকে মুক্তির