যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার ইউরোপেও চাপের মুখে পড়তে যাচ্ছে টিকটক। ইতিমধ্যে মার্কিন কংগ্রেস চীনা মালিকানার অ্যাপ টিকটকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ প্রস্তুত করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নও অ্যাপের লাইট
আনুষ্ঠানিকভাবে তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব বিবেচনায় ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমকে ‘জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে নিউইয়র্ক। নিউইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস আনুষ্ঠানিকভাবে
বেশ কিছুদিন ধরেই হ্যাশট্যাগ বুকটক বেশ জনপ্রিয় হয়েছে ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকে। টিকটক ভিডিওগুলো এই হ্যাশট্যাগে ৬৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ভিউ পেয়েছে। এ জনপ্রিয়তা দেখেই
বর্তমানে টিকটক বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। টিকটকে কয়েক কোটি ব্যবহারকারী থাকলেও এরই মধ্যে বেশি কিছু দেশে নিষিদ্ধ হয়েছে সাইটটি। তবে মেটার মতো সংস্থাকে অস্বস্তিতে
গুগলকে পেছনে ফেলে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন সাইট হচ্ছে টিকটক। আইটি নিরাপত্তা কোম্পানি ক্লাউডফ্লেয়ার জানিয়েছে, চীনের তৈরি ভাইরাল এই ভিডিও অ্যাপটি মার্কিন সার্চ ইঞ্জিন
টিকটক অ্যাপের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল পাকিস্তান। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে দেশটির টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চীনের মালিকানাধীন টিকটক অ্যাপ স্থানীয় আইন অনুসায়ী তাদের কার্যক্রম
আগামী ৪ নভেম্বর টিকটকের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মার্কিন আদালত শুনানির দিন ধার্য করেছে। এই শুনানির মাধ্যমে টিকটক যুক্তরাষ্ট্রে থাকছে কিনা তা জানা যাবে। পূর্বে মার্কিন বিচারক
টিকটক অ্যাপকে নিষিদ্ধ করার হুমকি দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশটিতে পরিষেবা চালু রাখতে হলে যেকোনো মার্কিন সংস্থার কাছে বিক্রি করে দিতে বলেছিলেন। পরবর্তীতে জটিলতা
টিকটকের মার্কিন অংশ কেনার যে প্রস্তাব দিয়েছিল প্রযুক্তি জায়ান্ট মাইক্রোসফট, তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাইটড্যান্স। অ্যাপটি বিক্রির জন্য ওরাকল করপোরেশনকে বেছে নিয়েছে টিকটকের মালিকানাধীন চীনা এই
মাইক্রোসফটকে টেক্কা দিয়ে টিকটকের মার্কিন কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবসায়িক অংশীদার হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওরাকল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওরাকলের সঙ্গে টিকটকের মালিক চীনা প্রতিষ্ঠান