আগামী মার্চে নিউজিল্যান্ডে বসতে যাচ্ছে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের আসর। এই টুর্নামেন্টের জন্য নতুন প্লেয়িং কন্ডিশন ঘোষণা করেছে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। আজ বৃহস্পতিবার আইসিসি জানায়, কোনো স্কোয়াডে করোনাভাইরাস আঘাত করলে ৯ জন খেলোয়াড় নিয়ে মাঠে নামাতে পারবে তারা। এবং বাকি দুজন মাঠে নেমে ফিল্ডিং করতে পারবে। ব্যাটিং বা বোলিং করতে পারবে না।
এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, আইসিসির হেড অব ইভেন্টস ক্রিস টেটলি। করোনার কারণে যদি কোনো দলের খেলোয়াড় সংকট দেখা দেয়, তবে বদলি ফিল্ডার হিসেবে ম্যানেজম্যান্ট ও কোচিং স্টাফের দুইজন মাঠে নামতে পারবেন।
টেটলি জানান, যদি দরকার পড়ে, আমরা এই পরিবেশে প্রতি দলকে নয়জন ক্রিকেটার নিয়েই খেলার অনুমতি দেবো। যদি কোনো দল ম্যানেজম্যান্ট থেকে নারী বদলি খেলোয়াড় নামাতে চায়। কিন্তু ম্যাচটি চালানোর জন্য ব্যাটিং বা বোলিং করবে না এমন দুজনকে বদলি খেলতে দেব আমরা
এবারের নারী বিশ্বকাপে মূল দলের সাথে বাড়তি খেলোয়াড় নিয়ে যেতে পারবে অংশগ্রহণকারী দলগুলো। এই ব্যাপারে টেটলি বলেন, সবার আগে আমরা স্কোয়াডের আকার বড় করার ব্যাপারে বলেছি। আগের মতো ১৫ জনের দল থাকলেও আমরা বাড়তি হিসেবে ট্র্যাভেলিং রিজার্ভে কয়েকজনকে রাখার অনুমোদন দিয়েছি। কভিডের কারণে কোনো খেলোয়াড়দের বাদ পড়লে তার জায়গায় যেন অন্য আরেকজন মাঠে নামতে পারে।
উল্লেখ্য, আগামী ৪ মার্চ থেকে নিউজিল্যান্ডে শুরু হতে যাচ্ছে নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। উদ্বোধনী ম্যাচে মাউন্ট মুঙ্গানুইতে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
আনন্দবাজার/টি এস পি