ঢাকা | শনিবার
২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চারা উৎপাদনে নতুন কৃষি প্রযুক্তি

যশোরে চারাগাছ উৎপাদনে নতুন কৃষি প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে ম্যাক্সিম এগ্রো। সদরের চুড়ামনকাঠিতে ১৬০ শতক জমিতে গড়ে উঠেছে এই কৃষি খামারটি। ব্রোকলি, পেঁপে, ওলকপি, আলু, বাঁধাকপি, ফুলকপি, বিভিন্ন প্রজাতির পেঁপেসহ সারাবছরই ৩৫ প্রজাতির চারাগাছ উৎপাদন করা হয় এই খামারে।

জানা গেছে, প্রজাতি ভেদে ৪০-৬০ দিন সময় লাগে একেকটি চারাগাছ তৈরি হতে। ১৫টি জেলার কৃষকেরা এখানের উৎপাদিত চারাগাছ কিনছেন। আগামীতে উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি পেলে আরও অধিক সংখ্যক জেলায় এটি বিপণন হওয়ায়র ব্যাপক সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।

খামারটিতে কর্মরত একজন জানান, ১৭টি খাবার বা মেডিসিন দিয়ে এই কোকোপিটটা তৈরি করা হয়। কৃষক এই চারাটা লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত খাদ্য নেবে এবং বেড়ে উঠবে ২০/২২ দিন আগে কৃষক ফসলটা আগাম পাবে ও বিক্রি করতে পারবে। আর এই চারাগুলো সহজে মরে না।

কো- অর্ডিনেটর আমিরুল ইসলাম খান জানান, কৃষকদের তোলা চারা স্থানান্তর করে লাগালে ৩০/৪০ শতাংশই মারা যায়। কিন্তু এই খামারের চারা শতভাগ ফলন হবে এবং চারাও মরবে না। ১শ’ চারাগাছ নিলে ১শ’ চারাগাছই হবে।

আনন্দবাজার/এইচ এস কে

সংবাদটি শেয়ার করুন