পেয়াজের সংকট অবস্থা দূর করতে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের বড় ৫টি শিল্প গ্রুপ মিশর এবং তুরস্ক থেকে প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির এলসিপত্র খুলেছে। কিন্তু আমদানিকৃত পেঁয়াজ জাহাজে চট্টগ্রাম বন্দর পৌঁছাতে সময় লাগবে ১৪ দিনেরও বেশি।
এদিকে আমদানি প্রক্রিয়া শুরু হলেও ২ সপ্তাহেও পেঁয়াজের সংকট সমাধান হচ্ছে না। এসব আমদানি করা পেঁয়াজ চট্টগ্রামে বন্দরে পৌঁছবে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে।
তুরস্ক ও মিশর থেকে আমদানি করা পেয়াজ দেশের সংকট মোকাবিলায় টিসিবিকে সক্রিয় করতে এবং দেশের বাজারে পেয়াজের দাম কমাতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে বলে ধারনা করছেন ব্যবসায়ীরা।
ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় গত একমাসে দাম কেজিপ্রতি চারগুণ বেড়েছে এবং এখন তা ১৫০ টাকায় ঠেকেছে। মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ এনেও পরিস্থিতি সিথিল হচ্ছে না। প্রতিদিনই পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ই চলছে । এমতাবস্থায় দেশের ৫টি বড় শিল্প গ্রুপকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুরোধ জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
চট্টগ্রাম এস আলম গ্রুপের মহা ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আকতার হাসান বলেন, সরকারের পরামর্শে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ মিশর থেকে আমাদের বাজারে এসে পৌঁছাবে। আশাকরি পেঁয়াজ বাজারে আসার পর দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।