ওয়ার্ল্ড ইসলামিক ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউআইইএফ) ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তুন মুসা হিতম বলেছেন, ২০২৩ সালের মাঝে ইসলামী অর্থনীতির আকার ৩ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে পারে ।
দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় সহযোগিতা (সিয়াকো) ফাউন্ডেশন ও ডব্লিউআইইএফ ফাউন্ডেশনের যৌথ আয়োজনে গতকাল রাজধানীর একটিন হোটেলে ‘আঞ্চলিক সহযোগিতা: রূপান্তর অর্থনীতি’ শীর্ষক দুদিনব্যাপী গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি জানান, ইসলামী অর্থনীতির আকার বিশ্বব্যাপী ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৭ সালে ইসলামী অর্থনীতির আকার ২ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার হলেও ২০২৩ সালে সেটা ৩ দশমিক ৮ ট্রিলিয়নে দাঁড়াবে বলে ধারনা করছি। আমি মনে করি বিভিন্ন সরকারের আগ্রহ এবংঅর্থনীতির সঙ্গে ইসলামী শরিয়াহ ব্যবস্থার সংযুক্তির কারণেই ইসলামী অর্থনীতির এ চাহিদা বেড়েছে ।
এই গোলটেবিলে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে আঞ্চলিক সহযোগিতার গুরুত্ব ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সালমান এফ রহমান বলেন, আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে ওআইসির দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব ইসলামী দেশগুলো নিজেদের মধ্যে এবং অমুসলিম দেশের সাথে বাণিজ্যের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকতে পারে। মুসলিম দেশগুলোতে হালাল খাবারের বিরাট বাজার রয়েছে। তবে অমুসলিম দেশের জন্যও বিরাট সুযোগ রয়েছে।