ঢাকা | শুক্রবার
২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইভ্যালির মাসিক মার্কেট ৪শ কোটি টাকা

দেশে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ই-কর্মাসের বাজারের আকার। করোনার কারণে বাংলাদেশে তথা গোটা বিশ্বেই ই-কমার্স গতি পেয়েছে। ধীরে ধীরে তা বাড়ছে। অনেক লেনদেনই এখন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে উঠছে।

এদিকে দেশের ই-কর্মাসের বাজার কাপাচ্ছে ইভ্যালি। প্রতিষ্ঠানটির মাসিক মার্কেট এখন ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা। সে অনুযায়ী, ই-কমার্সের বর্তমান বাজারের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছে ইভ্যালি।

করোনা সংক্রমণকালে ইভ্যালি কতটুকু ভূমিকা রেখেছে বা রাখছে এ প্রশ্নের উত্তরে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল বলেন, বাংলাদেশে ই-কমার্সে কভিড-১৯ এর তাৎক্ষণিক কোনো বড় ভূমিকা দেখছি না। মহামারিতে জনগণ যে এতে লেনদেন করেছে, যেমনটা আমেরিকায় দেখা গেছে, তা বাংলাদেশে হয়নি।

তবে এই সময়ে যেটা হয়েছে, তা হলো দেশের মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। অনেকে এই মাধ্যমে লেনদেন করার বিষয়টি উপলব্ধি করেছে। কিন্তু সবাই ই-কমার্সে ঝুঁকেনি।

প্রকৃতপক্ষে, সেই অর্থে এখানে ই-কমার্স অবকাঠামোগতভাবে এখনো প্রতিষ্ঠা পায়নি। ফলে আমরা শুধু ঢাকাতেই এই মাধ্যমে লেনদেন করতে পারি। সারাদেশে পারি না।

এছাড়াও তিনি আরও বলেন, আপনি খবর নিলে জানতে পারবেন, চীনে যে অর্থনৈতিক বিপ্লব হয়েছে, তাতে আলিবাবার একটা অবদান আছে। এই অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে বহু পণ্য বিভিন্ন জায়গায় রফতানি হয়েছে। তাই মনে করি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও ই-কমার্স ভূমিকা রাখবে।

ইভ্যালির বর্তমানে জনশক্তি প্রায় ৬ হাজার। এর মধ্যে ৮ শত কর্মী প্রত্যক্ষভাবে কাজ করেন। আর ৫ হাজার পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত।

আনন্দবাজার/ইউএসএস

সংবাদটি শেয়ার করুন