চট্টগ্রামে ছয় দিন ধরে এক কিট দিয়ে চলছে দুটি নমুনা পরীক্ষা তাতেও কমছে না চাপ। জট কমাতে প্রায় তিন হাজার নমুনা পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়। এই পদ্ধতিতে পরীক্ষায় রোববার রাতে এসে পৌঁছানো প্রায় নয় হাজার কিট দিয়ে আরও প্রায় ১৫-১৮ দিনের নমুনা পরীক্ষা করা যাবে।
তবে জট কমাতে নমুনা সংগ্রহের কেন্দ্রগুলোতে টেলিফোন বা এসএমএসের মাধ্যমে নাম নিবন্ধন, স্যাম্পল দেওয়ার সময় নির্ধারণ এবং ফলাফল জানানোর পদ্ধতি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
এর আগে শনিবার চট্টগ্রামে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা আগের কয়েকদিনের তুলনায় প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছিল। রোববার নমুনার জন্য ঢাকায় লোক পাঠানো হয়েছে। এরপর রাতে এসে পৌঁছায় নয় হাজার কিট।
এদিকে ২৩ জুলাই থেকে চট্টগ্রাম জেলার চারটি সরকারি ল্যাবে এক কিটে দুটি করে নমুনার পরীক্ষা শুরু হয়।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদক গবেষণা ইন্সটিটিউটে (বিএলআরআই) এই পদ্ধতিতে সফল পরীক্ষার পর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চট্টগ্রামের ল্যাবগুলোতে এ পদ্ধতিতে পরীক্ষার নির্দেশ দেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রাম মেডিকেলের মেডিসিন বিভাগের একজন চিকিৎসক বলেন, ১০-১২ দিন পর যদি নমুনা পরীক্ষার ফল পায় তাহলে তা কতটা সঠিক হবে সে বিষয়ে সন্দেহ থাকাটাই স্বাভাবিক। এর মধ্যে হয়ত অনেকে রিপোর্ট আসার আগেই মারা যাচ্ছেন।
আনন্দবাজার/তা.তা