উন্নয়নমুখী নানা বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে বাজেট পেশ করা হলেও কর্মসংস্থানের জন্য তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। তারা বলছেন, নতুন বাজেটে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সুনির্দিষ্ট কোন রূপরেখা নেই। ফলে শ্রম বাজারে যুক্ত হতে চলেছে বিপুল সংখ্যক বেকার মুখ।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, শিক্ষিত তরুণদের জীবিকার বিষয়টি নিশ্চিত করা না গেলে দেশের উন্নয়নে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে বেকারত্ব।
২০১৯ সালের বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি তিনজন স্নাতকের মাঝে একজন বেকার। করোনা মহামারিতে যে সংখ্যা বেড়েছে আরও বেশি। অথচ সে হারে বাড়েনি কর্মসংস্থান। উল্টো চাকরি প্রত্যাশীদের তালিকায় নতুন যোগ হয়েছে করোনায় চাকরি হারানোরা।
এই অর্থনীতিবিদ বলছেন, ঘাটতি বাজেটে কর্মসংস্থানের রূপরেখা বাস্তবায়ন কঠিন। তবে শিক্ষিত তরুণদের জীবিকার বিষয়টি নিশ্চিত করা না গেলে দেশের উন্নয়নে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে বেকারত্ব।