শুক্রবার, ২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নয় প্রকল্পের ব্যায় ১৪ হাজার কোটি টাকা

দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে যমুনা নদীর ওপর দিয়ে তৈরি হবে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। ’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’ প্রকল্পসহ মোট নয়টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। আর এ খাতে ব্যয় হবে ১৪ হাজার ১১ কোটি ৮০ লাখ ৪১ হাজার ৮৫০ টাকা। এরমাঝে ১২ হাজার ৯৫০ কোটি ৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬৭ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণে।

দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করতে যমুনা নদীর ওপর ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’ প্রকল্পসহ মোট নয়টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এজন্য ব্যয় হবে ১৪ হাজার ১১ কোটি ৮০ লাখ ৪১ হাজার ৮৫০ টাকা। এরোঝে ১২ হাজার ৯৫০ কোটি ৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬৭ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণে।

বৃহস্পতিবার (০৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে অনুমোদিত প্রকল্পের বিভিন্ন দিক সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান, যমুনা নদীর ওপর ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’ নির্মাণ হচ্ছে। এটি বর্তমান সরকারের যোগাযোগ ব্যবস্থায় আরও একটি নতুন মাইলফলক। দুটি প্যাকেজে প্রকল্পটি বাস্তাবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা ৬ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা দেবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। প্রকল্পটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  মন্দা কেটে ব্যাংকখাতে সুবাতাস

‘এর পূর্বে যমুনা নদীর ওপর ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’ নির্মাণে ২০১৬ সালে প্রকল্প অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। তখন প্রাক্কলন খরচ ধরা হয়েছিল ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।’

অর্থমন্ত্রী জানান, আজকে ব্যয় বাড়ার যে অনুমোদন দিয়েছি সেটা শর্তসাপেক্ষে। এ প্রকল্পটি আবার একনেকে যাবে, আবার ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) করতে হবে। নতুন ডিপিপির ভিত্তিতে কাজটি এগিয়ে যাবে। একনেকে আবার অনুমোদনের পর ক্রয় কমিটি যেনো আবার আসতে না হয়, সেজন্য আজকে অনুমোদন দিয়েছি। জাপানভিত্তিক দুই প্রতিষ্ঠান ডব্লিউডি-১ ওটিজে জয়েন্ট ভেঞ্চার এবং ডব্লিউডি-২ প্যাকেজে আইএইচআই এসএমসিসি জয়েন্ট ভেঞ্চার সর্বনিম্ন দাতা হিসেবে বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।

আনন্দবাজার/এফআইবি

সংবাদটি শেয়ার করুন