ঢাকা | শনিবার
২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুবকরা হবেন উদ্যোক্তা

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষিত যুবকদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে সুযোগ দেবে ব্যাংক। আগ্রহীদের পুঁজির যোগান দিতে এক্ষেত্রে ঋণ সহায়তা দেবে এনআরবিসি ব্যাংক। সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাবেন প্রশিক্ষিত যুবকরা। তবে এক্ষেত্রে নারী, তৃতীয় লিঙ্গ এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেবে ব্যাংকটি। এ ব্যাপারে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর ও এনআরবিসি ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। যুবকদের প্রশিক্ষিত করার বিষয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের প্রধান চালিকাশক্তি যুব সমাজ। তারা প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও ঋণ সহায়তা সবার কাছে পৌঁছে না। কেউ কেউ ১০ থেকে ১২ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হন। এক্ষেত্রে স্বল্প সুদে ঋণ সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছে এনআরবিসি ব্যাংক। তারা সম্প্রতি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এতে অধিকসংখ্যক যুবদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে আত্মকর্মী ও উদ্যোক্তা ঋণ হিসেবে যুবদের মাঝে ৪ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ বিতরণ করা হবে। এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদের ঋণ সহায়তা দিতে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে এনআরবিসি ব্যাংক। আগামীতে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের পাশে থেকে যুব সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়নে কাজ করা হবে। সমঝোতা স্মারক বিষয়ে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান বলেন, সরকারের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে এনআরবিসি ব্যাংক সূচনালগ্ন থেকেই উদ্যমী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। পর্যায়ক্রমে এ ব্যাংকের শাখা সব জেলা ও উপজেলায় বিস্তৃতি লাভ করছে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে অর্থায়ন করছি। প্রথম পর্যায়ে দুই বছরের জন্য চুক্তির মেয়াদ বহাল থাকলেও পরবর্তীতে উভয় পক্ষের সম্মতিতে মেয়াদ বৃদ্ধির সুযোগ রাখা হয়েছে এ চুক্তিতে। স্মারক সই করার সময় বক্তারা আরো বলেন, যুববান্ধব এ সমঝোতা স্মারকটির মাধ্যমে কর্মপ্রত্যাশী যুবদের ঋণ প্রাপ্তিতে সহায়ক হবে। এটি তাদের প্রকল্প ও খামার সম্প্রসারণে তাদের উদ্যমী করে তুলবে। যুব কর্মচাঞ্চল্যের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহুরে এলাকার যুবদের মাঝে কর্মবলয়ের সৃষ্টি হবে। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, এই উদ্যোগ নারী ক্ষমতায়ন ও যুব সমাজের সার্বিক কর্মসংস্থান সুগম করতে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। যুবসমাজকে সরকার প্রদত্ত এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে আসতে হবে।

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রশিক্ষিত যুবকদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে সুযোগ দেবে ব্যাংক। আগ্রহীদের পুঁজির যোগান দিতে এক্ষেত্রে ঋণ সহায়তা দেবে এনআরবিসি ব্যাংক। সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাবেন প্রশিক্ষিত যুবকরা। তবে এক্ষেত্রে নারী, তৃতীয় লিঙ্গ এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেবে ব্যাংকটি। এ ব্যাপারে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর ও এনআরবিসি ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে।

যুবকদের প্রশিক্ষিত করার বিষয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের প্রধান চালিকাশক্তি যুব সমাজ। তারা প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলেও ঋণ সহায়তা সবার কাছে পৌঁছে না। কেউ কেউ ১০ থেকে ১২ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হন। এক্ষেত্রে স্বল্প সুদে ঋণ সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছে এনআরবিসি ব্যাংক। তারা সম্প্রতি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এতে অধিকসংখ্যক যুবদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে আত্মকর্মী ও উদ্যোক্তা ঋণ হিসেবে যুবদের মাঝে ৪ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ বিতরণ করা হবে।

এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদের ঋণ সহায়তা দিতে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে এনআরবিসি ব্যাংক। আগামীতে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের পাশে থেকে যুব সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়নে কাজ করা হবে। সমঝোতা স্মারক বিষয়ে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান বলেন, সরকারের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে এনআরবিসি ব্যাংক সূচনালগ্ন থেকেই উদ্যমী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। পর্যায়ক্রমে এ ব্যাংকের শাখা সব জেলা ও উপজেলায় বিস্তৃতি লাভ করছে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে অর্থায়ন করছি।

প্রথম পর্যায়ে দুই বছরের জন্য চুক্তির মেয়াদ বহাল থাকলেও পরবর্তীতে উভয় পক্ষের সম্মতিতে মেয়াদ বৃদ্ধির সুযোগ রাখা হয়েছে এ চুক্তিতে। স্মারক সই করার সময় বক্তারা আরো বলেন, যুববান্ধব এ সমঝোতা স্মারকটির মাধ্যমে কর্মপ্রত্যাশী যুবদের ঋণ প্রাপ্তিতে সহায়ক হবে। এটি তাদের প্রকল্প ও খামার সম্প্রসারণে তাদের উদ্যমী করে তুলবে। যুব কর্মচাঞ্চল্যের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহুরে এলাকার যুবদের মাঝে কর্মবলয়ের সৃষ্টি হবে।

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, এই উদ্যোগ নারী ক্ষমতায়ন ও যুব সমাজের সার্বিক কর্মসংস্থান সুগম করতে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। যুবসমাজকে সরকার প্রদত্ত এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে আসতে হবে।

আনন্দবাজার/শহক

সংবাদটি শেয়ার করুন