পুঁজিবাজারে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বাড়লেও সে তুলনায় সূচক ইতিবাচক হয়নি। অন্যদিকে কমেছে ১৩৪ কোটি টাকার লেনদেন। তবে ব্যাংক ছাড়া অন্য বৃহৎ খাতগুলোতে দর বৃদ্ধির হার তুলনামূলক বেশি ছিল। ছোট খাতগুলোর মধ্যে কিছু খাত নেতিবাচক অবস্থানে ছিল। শেয়ার কেনার চাহিদা বেশি ছিল বস্ত্র, বিমা ও আর্থিক খাতে।
অন্যদিকে ব্যাংক খাত ছাড়াও স্কয়ার ফার্মা, বিএটিবিসি, পাওয়ার গ্রিড ও ইউনাইটেড পাওয়ারের বড় দরপতন সূচকের উত্থানে বাধা দিয়েছে। এছাড়া বস্ত্র ও বিমা খাতের অধিকাংশ কোম্পানি ছোট মূলধনি হওয়াতে সূচক দর বৃদ্ধির অনুপাতে ইতিবাচক হতে পারেনি।
সেক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ লেনদেনের মাধ্যমে শীর্ষে উঠে আসে বস্ত্র খাত। এ খাতে ৫৯ শতাংশ কোম্পানির দর বেড়েছে। কাট্টলী টেক্সটাইলের ৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৬০ পয়সা। দর বৃদ্ধির শীর্ষে অবস্থান করা আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ছয় কোটি ৬৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৭০ পয়সা। গতকাল সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমায় লেনদেন হয়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার। এছাড়া মেট্রো স্পিনিং, জাহিন স্পিনিং, ফ্যামিলি টেক্সটাইল ও ম্যাকসন্স স্পিনিং দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশের তালিকায় উঠে আসে।
আনন্দবাজার/ইউএসএস