ব্যাটে কিংবা বলে, ধূসর কিউই সফর ভুলে যেতে চাইবেন টাইগাররা। প্রাপ্তির খাতায় শূন্যের এ সিরিজে ব্যক্তিগত পারফরমেন্সও ছিল ম্লান। টি-টোয়েন্টি সিরিজের সর্বোচ্চ রান কিংবা উইকেট সব খানেই দাপট স্বাগতিকদের। বাংলাদেশের পক্ষে সিরিজের একমাত্র ফিফটি আসে সৌম্য সরকারের ব্যাট থেকে। টি-টোয়েন্টিতে সিরিজে দু’দলের ক্রিকেটারদের পারফরমেন্স নিয়ে এবারের প্রতিবেদন।
শেখার নাকি কোনো শেষ নেই। তাই বলে যাচ্ছেতাই এই পারফরমেন্সের কী ব্যাখ্যা হতে পারে! হ্যামিল্টন-নেপিয়ার কিংবা অকল্যান্ড। কোথাও শিকে ফেরেনি ভাগ্যের।
পূর্বের মতোই বাংলাদেশ ব্যাটিং করতে গেলে উইকেট মনে হয়েছে বধ্যভূমি। আর প্রতিপক্ষের বেলায় ফ্ল্যাড। তাইতো টি-টোয়েন্টি সিরিজে যেখানে রানের ফোয়ারা বইয়েছেন গাপটিল-অ্যালেন-ফিলিপসরা সেখানে মিথুন-মাহমুদউল্লাহ-লিটনরা নিজেদের হারিয়ে খুঁজেছেন। তাইতো পরিসংখ্যানেও কোথাও নেই বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচ সিরিজের শেষ দুই ম্যাচেই হানা দিয়েছিল বৃষ্টি। কিউদের ওপেনার গাপটিল সিরিজের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। শেষ ম্যাচে বিশ্রামে থাকা ডিভন কর্নওয়ে আছেন এরপরই। বাংলাদেশ পক্ষে ৬৬ রান নিয়ে সৌম্যের অবস্থান ছয়ে।
বোলিংয়ে দাপট ক্যাপ্টেন টিম সাউদির। তবে এখানে প্রাপ্তির নাম শেখ মেহেদী হাসান। ইশ সোদি-অ্যাস্ট্রেল নিয়েছেন মেহেদীর সমান ৪ উইকেট। লোকি ফার্গুসন নিয়েছেন তিনটি।
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ডেভন কর্নওয়ের করা ৯২ রানই সিরিজে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এরপরই আছে শেষ ম্যাচে ফিন অ্যালেনের ৭১। দলীয় সর্বোচ্চ নিউজিল্যান্ডের ২১০। সর্বনিম্ন বাংলাদেশের ৭৬।
আনন্দবাজার/শহক