বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মিয়ানমারের থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ স্থল বন্দরে পেয়াঁজ আমদানির পাশাপাশি শুঁটকি ও হিমায়িত মাছ আমদানি করে সাড়ে ২০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ স্থল বন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা মো. আবছার উদ্দিন।
মো. আবছার উদ্দিন জানান, ২০১৯-২০ অর্থ বছরের জানুয়ারি মাসে ৬২৯টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২০ কোটি ৪৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ মাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ১৩ কোটি ৫৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে জানুয়ারিতে মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ কোটি ৯৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা বেশি আদায় হয়। এতে মিয়ানমারের ১৪৭ কোটি ৮৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকার পণ্য আমদানি হয়েছে।
এর মধ্যে ১৫ হাজার ৭৬৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। কিন্তু পেয়াঁজ থেকে কোনো রাজস্ব আদায় হয় না। সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায় হয় ১ হাজার ৪৬১ মেট্রিক টন শুঁটকি মাছ থেকে ১১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। আর ৭৮০ মেট্রিক টন হিমায়িত মাছ থেকে এসেছে ৩ কোটি ২ লাখ টাকা।
এছাড়া একই মাসে শাহপরীরদ্বীপ করিডোরে ২ হাজার ৯৫৮টি গরু, ১ হাজার ৮১০টি মহিষ ও ৪টি ছাগল আমদানি করে ২৩ লাখ ৮৪ হাজার ৮শত টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।
আনন্দবাজার/এস.কে