সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ভাটা
তলানিতে নেমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। এই খাত থেকে ঋণ নিতে পারছে না সরকার। উল্টো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধ করতে হচ্ছে।
তলানিতে নেমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। এই খাত থেকে ঋণ নিতে পারছে না সরকার। উল্টো ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধ করতে হচ্ছে।
কেনাবেচায় ডিজিটাইজেশন——- প্রথম ডকুমেন্টেই কেনা যাবে ইচ্ছেমতো একটি বিধিমালার অধীনে আসছে চার স্কিম প্রতিটি সঞ্চয়পত্রের জন্যই ডকুমেন্ট (ক্রেতা ও নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, ছবি, টিআইএন)
মিথ্যা তথ্য দিয়ে জাতীয় সঞ্চয়পত্র কিনলে সর্বোচ্চ ছয় মাসের জেল এবং এক লাখ টাকা জরিমানা দিতে হবে। এমন বিধান রেখে নতুন আইন করতে সংসদে বিল
সঞ্চয়পত্র পাঁচ লাখ টাকা অতিক্রম করলেই এখন থেকে দিতে হবে ১০% কর। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে স্বয়ংক্রিয় পুনঃবিনিয়োগের উৎসে কর কর্তনে স্পষ্টীকরণ করেছে বাংলাদেশ
এ করোনাভাইরাসের মহামারীতেও বাড়ছে সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগ। বিনিয়োগে নানা শর্ত এবং মহামারি করোনায় সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও চলতি (২০২০-২১) অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে আট হাজার ৭০৫
সম্প্রতি বন্ধ ঘোষণা করা দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলোর প্রতিজন শ্রমিক গড়ে ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫৪ লাখ টাকা পর্যন্ত পাবেন। পাওনা টাকা অর্ধেক
নানা শর্ত আরোপের কারণে কমেছে সঞ্চয়পত্রের বিক্রির পরিমাণ। চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ৭ হাজার ৬৭৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি
নিয়মের চাপে সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ কমে গেছে প্রায় ৯২ শতাংশ। গত নভেম্বর মাসে মাত্র ৩২০ কোটি টাকা নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এই অর্থবছরের প্রথম পাঁচ
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকের ব্যাংক হিসাবে সঞ্চয়পত্রের সুদ বা মুনাফা প্রদান করা হয়। তবে অনেক সময় গ্রাহকের ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত
ধস নেমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে । গত সেপ্টেম্বরে এর বিক্রি সর্বনিম্ন পর্যায়ে ঠেকেছে। এই মাসে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে মাত্র ৯৮৫ কোটি টাকা, আগের বছরের একই
© 2024 Dainikanandabazar.com
Developed by: ❤ Contriver IT