একদিকে করোনার ধাক্কা অন্যদিকে বৃষ্টি, বন্যা আর ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে উত্তরাঞ্চলে শুটকি (শুকনো) মাছ ব্যবসায়ীরা চলতি বছর বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি মুখে পড়েছেন। উত্তরাঞ্চলীয় জেলা
বর্তমানে শুঁটকি তৈরিতে অনেক ব্যস্ত চলনবিলের মৎস্য শ্রমিকরা। বন্যার পানি কমার সাথে সাথে শুঁটকি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সিরাজগঞ্জের চলনবিলের সব মানুষ। এ অঞ্চলের
বৈরী আবহাওয়ার কারনে সুন্দরবনে শুঁটকি উৎপাদন কমেছে। এতে বন বিভাগের রাজস্ব আয়েও কিছুটা টান পড়েছে। জেলে ও ব্যবসায়ীরা জানান, মৌসুমের শুরুতে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের আঘাত, মধ্যভাগে
রাজস্ব আদায় অনেক কিন্তু সুযোগ-সুবিধা কম দেশের বাজারের গন্ডি পেরিয়ে শুটকির চাহিদা এখন বিশ্ব বাজারেও ছড়িয়ে পড়েছে। আর এতে করে বাড়ছে সরকারের রাজস্ব আয়। কক্সবাজারের
পাবনার বৃহত্তর চলনবিল এলাকায় শুঁটকি মাছের ব্যবসায়ে অনেক মানুষের ভাগ্য বদলে গেছে। ইতোমধ্যে এসব এলাকার গ্রামীণ অর্থনীতি ও জীবনযাত্রায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এই বিলের শুঁটকি