দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান দুই উৎস রেমিট্যান্স ও রফতানি আয়। চলতি অর্থবছরে এ দুই খাতেই বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট রফতানি মূল্য সদ্য বিদায়ী জানুয়ারিতে ৫ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা আগের সব রেকর্ড ভেঙেছে। এদিকে
বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে পণ্য পরিবহনে সবচেয়ে বেশি খরচ হয় আকাশপথে। তবে সবচেয়ে দ্রুততম পথ হওয়ায় প্লেনেই যায় বেশিরভাগ পচনশীল পণ্য। এছাড়া গার্মেন্টস পণ্যও যায়।
দেশে তৈরি মোবাইল ফোন বিদেশে রফতানি হচ্ছে। দুটি দেশীয় মোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে মোবাইল ফোন রফতানি শুরু করেছে। তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, দুবাই ও
করোনার প্রার্দুভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতের চা রফতানি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ধারাবাহিকতায় চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৮ শতাংশ কমে যেতে পারে পণ্যটির রফতানি। মূলত করোনা
গম রফতানিকারকদের বৈশ্বিক শীর্ষ তালিকায় ইইউভুক্ত দেশগুলোর সম্মিলিত অবস্থান দ্বিতীয়। এদিকে দীর্ঘ চার বছরের মন্দাভাব কাটিয়ে ২০১৯ সালে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) গম রফতানি
ভারত থেকে তিন মাস যাবৎ পেয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে । অথচ তারপরেও স্থিতিশীল আছে দেশের পেঁয়াজের বাজার। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জসহ দেশের ব্যবসায়ীরা পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে
রাবার অথোরিটি অব থাইল্যান্ড (আরএওটি) চলতি বছর সর্বমোট ৪৯ লাখ টন প্রাকৃতিক রাবার উৎপাদনের আশা করছে। এছাড়া বছরের শেষার্ধে দেশটি থেকে পণ্যটির রফতানিও আগের তুলনায়