ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দেয়া প্রায় এক হাজার রিজার্ভ সেনাকে বরখাস্ত করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল আইয়াল জামির বৃহস্পতিবার
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, শনিবার দুপুরের মধ্যে গাজায় জিম্মি থাকা সবাই ফিরে না আসলে তিনি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাতিলের প্রস্তাব দেবেন। গতকাল
অধিকৃত পশ্চিম তীরে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। রোববার নুর শামস শরণার্থীশিবিরে তাদের অভিযানে দুজন নারী নিহত হন; একজন আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। নিহত ২৩ বছর
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক ও শাসন ক্ষমতা ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যদিও
অবশেষে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় জরুরিভিত্তিতে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস হয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) পাস হওয়া এই প্রস্তাবে গাজায় যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি হামাসের হাত
ইসরায়েল হামাসের হাতে বন্দি ১৩৬ জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে গাজায় দুই মাসের জন্য যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাব দিয়েছে। কাতার ও মিশরের মাধ্যমে বিবেচনার জন্য এই প্রস্তাব হামাসের
ইসরায়েলী বাহিনী গাজায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে নির্বিচার হামলা চালিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন হারাচ্ছে। জাতিসংঘের সর্বশেষ ভোটে ১৫৩ সদস্য দেশ গাজায় তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে
ইসরায়েল ও হামাস গাজায় আরও সাত দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে কিছু সময় পূর্বেই উভয় পক্ষ সাতদিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। খবর: আল জাজিরা
কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় জিম্মিদের মধ্যে ৫০ জনের বিনিময়ে সেখানে চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েলের
গাজা উপত্যকায় হামাসের সঙ্গে ইসরায়েল একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তির কাছাকাছি রয়েছে। চুক্তির এই বিষয়টি একেবারে ‘‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’’ পৌঁছেছে বলে উভয়পক্ষের মাঝে মধ্যস্থতাকারী কাতারের সরকারি এক কর্মকর্তা