সারা বিশ্বের মত করোনার থাবায় বাংলাদেশের অর্থনীতিও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের টিকিয়ে রাখতে ভ্যাট প্রক্রিয়া সহজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ক্যাশ আউটের সার্ভিস চার্জ সিঙ্গেল ডিজিট তথা ১০ টাকার নিচে করা এবং গ্রাহকদের অর্থের নিরাপত্তা জোরদারসহ পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ই-কমার্সসহ এ ধরনের সেবাপ্রদানকারী ওয়েব প্লাটফর্মগুলোকে ভ্যাট ও ট্যাক্সের আওতায় আনতে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট। গতকাল রবিবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল এবং বিচারপতি
কেক উৎপাদন ও বিক্রিয়কারী প্রতিষ্ঠান ‘মি. বেকার’-এর বিরুদ্ধে ৮০ কোটি ১৬ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির হিসাব উদঘাটন করেছেন ভ্যাট গোয়েন্দা। এর মধ্যে ২৬৫ কোটি টাকার
এসআর গ্রুপের তিনটি রেস্টুরেন্টের বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির তথ্য পেয়েছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদফতর। এ কারণে প্রতিষ্ঠান তিনটির বিরুদ্ধে মামলা করেছে সংস্থাটি। তিন প্রতিষ্ঠানের মোট ৩২ কোটি
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ ভ্যাট ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি এই তথ্য উদ্ঘাটন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ইতোমধ্যে এনবিআরের মূসক নিরীক্ষা,
এসআর গ্রুপের মালিকানাধীন দু’টি হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন করেছে ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ। গত ১৪ সেপ্টেম্বর নিকুঞ্জ ১ এলাকায়
সম্প্রতি ভ্যাট রিটার্ন ছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে কোন ঋণ প্রস্তাবের অনুমোদন না দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে কোন
দেশে মোবাইল ফোন নির্মাণে আরও উৎসাহিত করতে যন্ত্রাংশ উৎপাদনে প্রযোজ্য ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা বহাল রাখা হয়েছে। সেই সাথে শর্ত সাপেক্ষে কাঁচামালের আমদানি শুল্কে ছাড় দিয়েছে