বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আগামী বছরের শুরুতেই কমপক্ষে দু’টি করোনার টিকা মিলবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান বৈজ্ঞানিক সৌম্যা স্বামীনাথন। তিনি বলেন, করোনাকালে যেভাবে বৈজ্ঞানিকরা সমন্বয়ের মাধ্যমে

প্রতি ১০ জনে একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটির জরুরি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রধান মাইক রায়ান এই মন্তব্য করেছেন। সংস্থার নির্বাহী বোর্ডে

বিশ্বের ১৩৩টি দেশে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার নতুন একটি প্রযুক্তি চালু করতে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটি আশা করছে, এই পরীক্ষা পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ তিরিশ মিনিটেই

চীনের পরীক্ষামূলক করোনা ভ্যাকসিনকে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারে সম্মতি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউিএইচও)। এ তথ্য জানিয়েছেন, চীনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশনের (এনএইচসি) কর্মকর্তা ঝেং ঝংওয়ে। গত

করোনার টিকা সহজলভ্য হওয়ার আগেই গোটা বিশ্বে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২০ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে। গতকাল শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এমন আশঙ্কার

প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধের জন্য ভ্যাকসিনের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা বিশ্ব। এবার সেই ভ্যাকসিন নিয়ে নিরাশার কথা শোনালেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম

মহামারী নভেল করোনাভাইরাস তাণ্ডব চালাচ্ছে পুরো বিশ্বে। এরই মধ্যে আশংকা করা হচ্ছে, বিশ্বে আরও ভয়ংকর মহামারী আসতে পারে। তবে সেই মহামারীকে প্রতিরোধ করতে বিশ্ব এখনো

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দেয়া নিয়ম মেনে নন-মেডিকেল ফ্যাব্রিক মাস্ক উৎপাদনে উৎপাদকদের জন্য ন্যূনতম চাহিদা সম্বলিত গাইডলাইন প্রস্তুত করেছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে নির্দিষ্ট মানের সমন্বয়ে তৈরি

আগামী বছরের মাঝামাঝির আগে করোনার ভ্যাকসিন পৃথিবীব্যাপী বিতরণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মুখপাত্র মার্গারেট হ্যারিস। তিনি বলেন, যেসব ভ্যাকসিন ট্রায়ালে আছে

করোনার সংক্রমণ রোধে বিধিনিষেধগুলো জারি রাখার আহ্বান জানিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। ভাইরাসটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না এনেই পুনরায় সব সচল করা হলে তা বিপর্যয় ডেকে