ভারতীয় পেঁয়াজ ছাড়াই স্থিতিশীল দেশের বাজার
ভারত থেকে তিন মাস যাবৎ পেয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে । অথচ তারপরেও স্থিতিশীল আছে দেশের পেঁয়াজের বাজার। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জসহ দেশের ব্যবসায়ীরা পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে
ভারত থেকে তিন মাস যাবৎ পেয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে । অথচ তারপরেও স্থিতিশীল আছে দেশের পেঁয়াজের বাজার। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জসহ দেশের ব্যবসায়ীরা পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে
চট্টগ্রামে ৫০ কেজি পেঁয়াজের বস্তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১০ টাকায়। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ডলারে কেনা পেঁয়াজ পচে যাওয়ার কারণে এমন দুরবস্থার তৈরি
পেঁয়াজের বাজারের অস্থিরতা কিছুটা কমেছে। খুচরা এবং পাইকারি বাজারে একযোগে অভিযান, অভ্যন্তরীণ মজুদ এবং বহাল থাকা ঋণপত্রের পেঁয়াজ আসবে, এমন ঘোষণায় কেজিতে ১০ টাকা কমেছে
বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ পড়ে রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে। বন্দর চত্বরের হিমায়িত কন্টেইনার খালাসের অপেক্ষায় আছে প্রায় ২৯ হাজার টন পেঁয়াজ। আমদানিকারকরা
চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে পেঁয়াজ আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খোলা হয়েছে। যার পরিমাণ ১০ কোটি ২ লাখ ৩০ হাজার ডলার। এর মধ্যে শুধু সেপ্টেম্বরে ছিল
দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে পেঁয়াজ আসায় কমছে নিত্যপণ্যের দাম। তবে পেঁয়াজের দাম কমলেও বাড়ছে আদার দাম। বাজারে সরবরাহ কম থাকায় অস্থির হয়ে উঠছে আদার বাজার। বর্তমানে
সরকারের সহযোগিতার মাধ্যমে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। তবে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ কোনোভাবেই ৫৫ টাকার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু
রাজধানীতে নিয়ন্ত্রণে নেই আলুর বাজার। পাইকারি বাজার থেকে ফের উধাও আলু। এমনকি সরকারের নির্ধারিত মূল্যেও বিক্রি হচ্ছে না আলু। আড়তদাররা জানান, হিমাগার থেকে নির্ধারিত মূল্যে
আগামী বছর পর্যন্ত আমদানি করা প্রতি কেজি পেঁয়াজ কমপক্ষে ৫৫ টাকা দরে বিক্রি হবে। আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কোনো অবস্থাতেই ৫৫ টাকার নিচে নামবে না।
চট্টগ্রাম নগরের আটটি স্পটে ৩০ টাকায় পেঁয়াজ কিনতে ভিড় জমিয়েছে ক্রেতারা। চিনি, ডাল, সয়াবিন তেলের সাথে কেজি প্রতি ৩০ টাকা মূল্যে পেঁয়াজও বিক্রি করছে ট্রেডিং
© 2024 Dainikanandabazar.com
Developed by: ❤ Contriver IT