দরপতন

পুঁজিবাজারে টানা ৫ কার্যদিবস মূল্য সূচকের উত্থানের পর মঙ্গলবার দর পতন হয়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের সামান্য পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।

ফাইজার এবং বায়োএনটেক কোম্পানির উদ্ভাবিত ভ্যাকসিন কভিড-১৯ প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ সাফল্য দেখিয়েছে এমন খবরে গত সোমবার বিশ্ববাজারে বড় ধরনের দরপতনের মধ্যে পড়েছে সোনা। একদিনে প্রতি

চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে বড় ধরনের আর্থিক মন্দার কবলে পড়তে যাচ্ছে বিশ্ব। আজ শুক্রবার বিভিন্ন দেশের শেয়ারবাজারে ব্যাপক

আবারও পুঁজিবাজারে দরপতন।সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দরপতনের দিয়েই শেষ হয়েছে পুঁজিবাজারের লেনদেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)

বিশ্ববাজারেও প্রভাব পড়েছে করোনাভাইরাসের। এশিয়ার শেয়ারবাজারে প্রতিনিয়ত চলছে দরপতন। পাশাপাশি কমছে তেলের দামও। ইতোমধ্যে চীনের অনেক  প্রতিষ্ঠানই নিজেদের কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন। সম্প্রতি এই ভাইরাসে প্রভাবে

গতি ফিরেছে শেয়ারবাজারের। মূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখীতার সাথে তাল মিলিয়ে বেড়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। এই সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই)

দরপতনের ধাক্কায় এক সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে বিনিয়োগকারীদের ১৭ হাজার কোটি টাকা উধাও হয়ে গেছে। মূল্যসূচক পড়ে গেছে একেবারে তলানিতে, লেনদেনের পরিমাণও কমে