করোনা ভাইরাসের জের ধরে একের পর এক বৃদ্ধি পাচ্ছে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্বের শীর্ষ তেল রফতানিকারক দেশগুলোর মধ্যে মতবিরোধ দীর্ঘায়িত হওয়ায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বাজারে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) জ্বালানি তেলের মজুদ বাড়িয়েছে। রাষ্ট্রীয় মজুদে নতুন করে ২০০ কোটি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেল যুক্ত করেছে (ইউএই)। দেশটির সুপ্রিম পেট্রোলিয়াম কাউন্সিল
নতুন করে মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় বিশ্ববাজারে বেড়েছে তেলের দাম। গত এক সপ্তাহে অপরিশোধিত তেলের দাম ৫ শতাংশের ওপর বেড়েছে। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের
ফাইজার ও বায়োএনটেকের করোনা-ভ্যাকসিন ৯০ শতাংশ কার্যকর বলে খবর ঘোষিত হওয়ার পর বিশ্ব বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল (১১ নভেম্বর) বিশ্ব বাজারে প্রতি
চলতি বছরের প্রথম আট মাসে (জানুয়ারি-আগস্ট) অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের উত্তোলন কমিয়েছে ওমান। দেশটিতে জ্বালানি পণ্যটির উত্তোলন দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ব্যারেল, যা
রাজধানীর বাজারগুলোতে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের দাম দিন দিন বাড়তে থাকায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের। এরইমধ্যে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে ভোজ্যতেলের বাজার। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে পণ্যটির দাম
পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তির জের ধরে ইরানের জ্বালানি তেল খাতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় চাপের মুখে পড়েছে ইরানের অর্থনীতি। কিন্তু এর মাঝেও চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে