গ্রাহক

ব্যবহারের সুবিধা ও সহজলভ্যতা হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা। আবার মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানের ওপর মানুষের নির্ভরশীলতা আরও অনেক

এখন থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য যাচাই (ভেরিফাই) করে পিন রিসেট করতে পারবেন গ্রাহকরা নিজেরাই। পিন ভুলে গেলে বা কয়েকবার ভুল পিন দেয়ার কারণে বিকাশ অ্যাকাউন্ট

ব্যাংকে জমানো টাকা এবং লেনদেনের ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। তারা জানিয়েছেন, করোনার এমন পরিস্থিতিতে আবগারি শুল্ক বাড়ানো হলে তা হবে ব্যাংকে টাকা

প্রান্তিক পর্যায়ে ব্যাংকিং সুবিধা পৌঁছে দিতেই এজেন্ট ব্যাংকিং ধারণার প্রবর্তন। এই সেবার মাধ্যমে সকল অঞ্চলের এবং সকল জনগোষ্ঠীর কাছে খুব সহজেই পৌঁছে দেয়া যাচ্ছে ব্যাংকিং

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকের ব্যাংক হিসাবে সঞ্চয়পত্রের সুদ বা মুনাফা প্রদান করা হয়। তবে অনেক সময় গ্রাহকের ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত

এ বছরের অক্টোবর শেষে দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিবন্ধিত গ্রাহক সংখ্যা ৭ কোটি ৭৩ লাখ ৯৫ হাজার। এর মধ্যে সক্রিয় গ্রাহকসংখ্যা মাত্র ২ কোটি