খেলাপি ঋণ দুই লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দেশের আর্থিক খাতের বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে খেলাপি ঋণ। এই ফোঁড়া নিরাময়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। উল্টো নানা সুবিধা দিয়ে গেছে। ফলে
দেশের আর্থিক খাতের বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে খেলাপি ঋণ। এই ফোঁড়া নিরাময়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। উল্টো নানা সুবিধা দিয়ে গেছে। ফলে
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চ শেষে ব্যাংকিংখাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ সর্বকালের সর্বোচ্চ ১ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। চলতি বছরে মার্চ
বছরের শেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) ঋণের কিস্তির অর্ধেক টাকা (৫০ শতাংশ) ডিসেম্বরের মধ্যে পরিশোধ করলেই খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে না। ঋণ খেলাপি থেকে মুক্তির
একটানা ঋণ আদায় বন্ধ হওয়ার সময় প্রায় ৯ – ১০ মাস পার হয়ে গেছে কিন্তু বেশির ভাগ মেয়াদি ঋণের গ্রাহকই এ সুযোগে ঋণ পরিশোধ করছেন
বেড়েই চলেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ। ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত দেশের ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংক ঋণ দিয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ৪০৫ কোটি টাকা।
কেলেঙ্কারির ভীতি না রেখে সরকারি ব্যাংকগুলোকে ঋণ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন গভর্নর ফজলে কবির। হলমার্কের কেলেঙ্কারির পর সোনালী ব্যাংকসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের মাঝে ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে
সরকারি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণ আদায়ে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হচ্ছে। এতে অর্থ মন্ত্রণালয় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রায়ত্ত ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংকে খেলাপি ঋণের
© 2024 Dainikanandabazar.com
Developed by: ❤ Contriver IT