সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে আরো চারটি নতুন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন ফেডারেল এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (এফইআরসি)। ফলে আগামী বছর থেকে দেশটির এলএনজি রফতানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
তথ্য ও বিশ্লেষণ কোম্পানি গ্লোবালডাটার তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সাল নাগাদ এলএনজি উৎপাদন সক্ষমতায় বিশ্বের শীর্ষস্থানে পৌছাবে যক্তরাষ্ট্র। এ সময়ের মধ্যে দেশটিতে জ্বালানিটির উৎপাদন সক্ষমতা বেড়ে বার্ষিক ১৫ কোটি ৭০ লাখ টনে পৌছাবে। যা কিনা বৈশ্বিক সক্ষমতার মোট ৭৩ শতাংশ।
অন্যদিকে মার্কিন এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের প্রধমার্ধে দেশটি থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস রফতানি হয়েছে দ্বিগুণ। কয়েকটি এলএনজি প্লান্ট অনলাইনে চলে আসায় ফলে গ্যাস রফতানি বৃদ্ধি পায়।
যক্তরাষ্ট্র সাধারণত পাইপলাইনযোগে কানাডা ও মেক্সিকোতে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ করে থাকে। এছাড়াও আরো কয়েকটি দেশে এলএনজি রফতানি করে। ৬০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ২০১৭ সালে প্রাকৃতিক গ্যাসের বার্ষিক রফতানিতে নিট রফতানিকারকের তালিকায়ও উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র। খবর অয়েলপ্রাইস ডটকম।
আনন্দবাজার/এম.কে