এক সময় বিদ্যুৎ না থাকার কারণে সমালোচনা হতো তবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এখন আর কোনো ঘাটতি নেই। বিতরণ ও সঞ্চালনে ৩.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ পাঁচ বছরের মধ্যে শেষ হলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত হবে।
বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী ২০২৭ সাল পর্যন্ত ১শ’ মিটার গতিতে এগিয়ে চলবে বাংলাদেশ। তখন নতুন নতুন শিল্প স্থাপন হবে এরপরই উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে পার্থক্য কমে আসবে। তবে ২০৪০ সালে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন পড়বে।
তিনি আরো বলেন, গত বছর বিদ্যুতের চাহিদা ১০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রেডিকশন হয়ে ছিলো কিন্তু উৎপাদন বেড়েছে ১২ শতাংশ। এখন প্রায় ২২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষমতা রয়েছে। যেখানে সর্বোচ্চ উৎপাদনের রেকর্ড রয়েছে প্রায় ১৩ হাজার।
শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রসঙ্গে তিনি জানান, আগামী জুন মাসের মধ্যে ২০২৪ সালে লোডশেডিং করার জন্য চলছে। বিদ্যুৎ হচ্ছে দেশের উন্নয়নের অন্যতম চালিকা শক্তি তাই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
আনন্দবাজার/এম.কে