করোনার ধাক্কা সামলিয়ে উঠতে পারছেনা টাঙ্গাইলের তাঁতি ও ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘদিন পর করটিয়া শাড়ি কাপড়ের হাট চালু হলেও দূর-দূরান্তের ক্রেতার দেখা মিলছে না। এতে অবিক্রীত শাড়ি নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন। হতাশা আর দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন এ পেশার সাথে সংশ্লিষ্টরা।
তাই, হাট সমিতি নেতারা সরকারকে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত তাঁতিদের স্বল্প সুদে ঋণ সহায়তা দেয়ার দাবি জানিয়েছেন।
দীর্ঘ কয়েকমাস বন্ধ থাকার পর টাঙ্গাইলের করটিয়া শাড়ি কাপড়ের পাইকারি হাট বসতে শুরু করেছে। তবে করোনা আতঙ্কে দেখা মিলছে না দূর-দূরান্তের ক্রেতাদের। ফলে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ শাড়ি বিক্রি হচ্ছে না। এ অবস্থায় সরকারি সহায়তা চান তাঁত মালিকরা।
টাঙ্গাইলের করটিয়া কাপড় হাট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান আনসারী জানান, শাড়ির দাম কমলেও ক্রেতা সমাগম কমে যাওয়ায় লাভ হচ্ছে না। শাড়ির হাট ব্যবসায়ী মালিক সমিতির নেতা, ক্ষতিগ্রস্ত তাঁতিদের স্বল্প সুদে ঋণ সহায়তা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
হাট ব্যবসায়ী সমিতির তথ্যানুযায়ী, করোনার আগে করটিয়া হাটে সপ্তাহে দুশো কোটি টাকার বেশি কাপড় বিক্রি হতো। এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকার।
সূত্র : সময়
আনন্দবাজার/ইউএসএস