সরকারি সহযোগিতায় দিনাজপুরের হিলি সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি দুগ্ধখামার। করোনার প্রকোপে দীর্ঘদিন হোটেল ও রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকায় দুধের চাহিদা কমলেও পুনরায় এ চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে কাঙ্ক্ষিত দামও পাচ্ছেন খামারিরা।
দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন দুধ নিতে আসছেন গোয়ালিরা। তবে গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় কিছুটা বিপাকে পড়তে হচ্ছে খামারিদের। তারা জানান, করোনার কারণে আগে দুধের দাম কমে গিয়েছিল। তবে এখন বাজারের অবস্থা ভালো।
প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা বলছেন, প্রশিক্ষণ ফ্রি ওষুধ প্রদানসহ খামারিদের সব ধরনের সহযোগিতার করা হচ্ছে।
হাকিমপুর প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সেলিম হোসেন শেখ জানান, এই উপজেলার একটি গ্রামকে এরই মধ্যে দুগ্ধ ভিলেজ (গ্রাম) হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতিটি পরিবারকেই দুগ্ধখামারের আওতায় আনতে কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
হিলিতে ছোট-বড় মিলে ৪ শতাধিক দুগ্ধখামার রয়েছে। প্রতিদিন ২৩ হাজার লিটার দুধ উৎপাদন হয় খামারগুলোতে।
সূত্র: সময়
আনন্দবাজার/ইউএসএস