মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বৈশ্বিক লকডাউন এবং সীমান্ত বন্ধ করে দেয়ায় থমকে দাঁড়িয়েছে থাইল্যান্ডের ভ্রমণ, পর্যটন ও আকাশসেবা খাত। চলতি বছরে পর্যটননির্ভর এ দেশটি অর্থনৈতিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতে শেষমেষ পর্যটক ও বিদেশীদের জন্য সীমান্ত খুলতে যাচ্ছে থাইল্যান্ড। শুক্রবার এক ঘোষণায় এ তথ্য জানায় দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশটি। গত বছর যেখানে চার কোটি পর্যটক এসেছিল, এবার তার অর্ধেকও আসেনি।
চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে বলা হয়, চলতি বছরে দেশটির অর্থনীতি ১০ দশমিক ৪ শতাংশ সংকুচিত হতে পারে।
মহামারীতে কম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পর্যটকদের কাছে নিরাপদ অবকাশ গন্তব্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবে থাইল্যান্ড। কভিড-১৯-এ দেশটিতে মাত্র ৫৯ জন মারা গেছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কেবল তাদেরকেই থাইল্যান্ডে প্রবেশ করতে দেয়া হবে যাদের কভিড-১৯ এর ঝুঁকি কম। যারা আসবে তাদেরকে ১৪ দিন হোটেল কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
আনন্দবাজার/ইউএসএস