বাঙালি পরিবারের আর যাই হোক ডিম ম্যানেজ করতে খুব বেশি বেগ পোহাতে হয় না। বাসায় খাওয়ার কিছু না থাকলেও অন্তত ডিমটা থাকে। ডিমকে দুর্দিনের বন্ধু বললেও চলে। তবে ডিম খাবার হিসেবে ব্যবহার হলেও ডিমের খোসা কিন্তু আমরা ফেলে দেই। কিন্তু ডিমের খোসাও বিভিন্ন কাজে লাগে।
ডিমের খোসা যে সব কাজে লাগে-
থালা-বাসনের পোড়া, চটচটে দাগ তুলতে ডিমের খোসা ভাল কাজে লাগে। ডিমের খোসা চূর্ণ করে বাসন মাজলে ভাল কাজে লাগে।
বাড়িতে পোকামাকড় থাকলে ডিমের খোসা ব্যবহার করতে পারেন। মুহূর্তেই বাড়ি থেকে উধাও হবে পোকামাকড়, তেলাপোকা, টিকটিকি।
রাসায়নিকের বিপরীতে গাছে ডিমের খোসাও ব্যবহার ব্যবহার করতে পারেন। গাছের গোড়ায় গোড়ায় ডিমের খোসা গুঁড়ো করে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন পোকামাকড় গাছের ধারে কাছেও ঘেঁষবে না।
জয়েন্ট পেইন কমাতেও ডিমের খোসার কোনও তুলনা নেই। একটি পাত্রে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার নিয়ে সাথে ডিমের খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে দিন। ধীরে ধীরে তা ব্যথা জায়গায় লাগান। সপ্তাহখানেকের মাঝে উপকার মিলবে।
রূপচর্চা করতে ডিমের খোসার গুঁড়া উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে গালে লাগান। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
আনন্দবাজার/এফআইবি