মানবদেহে তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল চলছে অ্যাস্ট্রেজেনেকা এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে তাদের তৈরি করোনার সম্ভাব্য ভ্যাকসিন ।
বুধবার ল্যানসেট মেডিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, মানবদেহে যে পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিনের প্রয়োগ হয়েছে সে বিষয়ে আগামী ২০ জুলাই বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করা হবে। ফলে এই ভ্যাকসিনটি কতটা কার্যকরী সে বিষয়ে সোমবারই জানা যাবে।
করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বিশ্বের অনেক দেশের বিজ্ঞানীরাই গবেষণা চালাচ্ছেন। তবে ভ্যাকসিনের দৌঁড়ে এখন পর্যন্ত সবার চেয়ে এগিয়ে আছে অক্সফোর্ডের তৈরি ভ্যাকসিনটি।
তাছাড়া তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু হলেও প্রথম ধাপের পরীক্ষার ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। ফলে সম্ভাব্য এই ভ্যাকসিন নিরাপদ কিনা বা এটি মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় ভূমিকা রাখতে পারছে কিনা তা জানতে আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনটির শেষ পর্যায়ের ট্রায়ালে আট হাজার স্বেচ্ছাসেবীর ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে। এ গবেষণার প্রধান ডা. সারা গিলবার্ট দাবি করেছেন যে, প্রাথমিক ফলাফলে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সফল হয়েছে তাদের ভ্যাকসিন। একাধিক পরীক্ষায় তার প্রমাণও মিলেছে।
আনন্দবাজার/শহক