ঢাকা | শনিবার
৭ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাহিদা বাড়ছে কোকোর

এশিয়া ও ওশেনিয়ার বাজারে কোকো বিনের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে ঐ অঞ্চলের পণ্যটির প্রক্রিয়াকরণও বাড়ছে। গত বছরের অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে এর উৎপাদন। তবে গত মৌসুমের তুলনায় এবার প্রক্রিয়াকরণ ১৪ দশমিক ৩ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে ১২ লাখ ১ হাজার টনে উন্নীত হতে পারে বলে আশা করছে ইন্টারন্যাশনাল কোকো অর্গানাইজেশন।

আইসিসিও তথ্যানুযায়ী, ২০১৯-২০ মৌসুমে এশিয়া ও ওশেনিয়ার দেশগুলোয় চকোলেটের মূল উপাদান কোকোর চাহিদা বাড়বে। যার প্রভাব শীর্ষ কোকো উৎপাদক দেশ আইভরি কোস্ট ও ঘানার উৎপাদনে পড়বে। কারণ নতুন মৌসুমে দেশ দুটি থেকে সরবরাহ তুলনামূলক অনেক কমেছে।

আইসিসিও বলছে, গত (২০১৮-১৯) মৌসুমে বিশ্বব্যাপী কোকো প্রক্রিয়াকরণ ৪ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মৌসুমে বিশ্বব্যাপী সর্বমোট ৪৮ লাখ ৭ হাজার টন কোকো প্রক্রিয়াকরণ করা হয়েছে, যা তার আগের মৌসুমের তুলনায় ২ লাখ ১১ হাজার টন বেশি।

প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে, চলতি মৌসুমে আফ্রিকার বাজারে কোকো বিনের প্রক্রিয়াকরণ ২ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়ে ৯ লাখ ৯১ হাজার টনে দাঁড়াতে পারে। আর আমেরিকার দেশগুলোয় প্রক্রিয়াকরণ ২ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৮ লাখ ৯৭ হাজার টনে। এছাড়া ইউরোপের দেশগুলোয় প্রক্রিয়াকরণ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে ১৭ লাখ ১৯ হাজার টনে উন্নীত হতে পারে বলে মনে করছে আইসিসিও।

 

 

আনন্দবাজার/ইউএসএস

সংবাদটি শেয়ার করুন