নানা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে বইমেলা চললেও এখন পর্যন্ত সাড়া মেলেনি সাধারণ ক্রেতা, পাঠক ও দর্শনার্থীর। যা অপরিবর্তিত রয়েছে স্বাধীনতা দিবসেও।শুক্রবার (২৬ মার্চ) ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে খুলে যায় বই মেলার দুয়ার। মেলা ঘুরে দেখা যায়, বইমেলা অনেকটা ফাঁকা। দর্শনার্থী-পাঠকদের আনাগোনা খুব কম। ক্রেতা কম হওয়ায় হতাশ প্রকাশক ও বিক্রয়কর্মীরা।
শোভা প্রকাশের প্রকাশক মিজানুর রহমান বলেন, লোকজন একদমই নেই। অথচ আজকের দিনে ক্রেতা দর্শনার্থীর ভিড় থাকবে এমন প্রত্যাশা ছিল। গ্রীষ্ম ও করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যে মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্তটাই ভুল। রোদে পুড়ে কে মেলায় আসবে? এবারের মেলায় ছোট প্রকাশনীগুলোর অবস্থা খুব খারাপ, দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার অবস্থা। এইদিকে সড়কে যান চলাচল সীমিত থাকায় মেলায় দর্শনার্থীর উপস্থিতি কম
অনন্যা প্রকাশনীর বিক্রয়কর্মী ফয়সাল মাহমুদ বলেন, সকাল থেকে দর্শনার্থী খুবই কম। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রত্যাশা ছিল অনেক লোক হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে আশা পূরণ হয়নি। ক্রেতা দর্শনার্থীর উপস্থিতি কম থাকায় হতাশ প্রকাশকরা।
বইমেলায় ঘুরতে আসা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খালেদ মাহমুদ বলেন,অন্য বছর ছুটির দিনে মেলায় প্রচুর ভিড় হয়। কিন্তু এবার একদম ভিন্ন পরিস্থিতি।
আনন্দবাজার/শহক