ঢাকা | বৃহস্পতিবার
১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘যত্রতত্র ঔষধ বিক্রয় বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে’

বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ মাহবুবুর রহমান বলেছেন, যত্রতত্র ঔষধ বিক্রয় বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় কাজ শুরু করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।

যথাযথ নিয়ম অনুসারে ফার্মেসি পরিচালিত না হলে সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে এবং সুরক্ষিত মান নিয়ন্ত্রন করতে ব্যর্থ হলে সেসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এজন্য দ্রুতই মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হবে।

তিনি মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সকালে নীলফামারীতে চারটি ঔষধ বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানকে মডেল হিসেবে ঘোষণা করাকালে এসব কথা বলেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সালাউদ্দিন, সহকারী পরিচালক অজিউল্লাহ, নীলফামারী ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম, ড্রাগ এ্যান্ড কেমিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ প্রমুখ।

মহাপরিচালক নীলফামারী জেলা শহরের বাটার মোড়স্থ ‘সৈকত ফার্মেসি’ কে মডেল ফার্মেসি এবং বড় বাজার এলাকার রাশেদ, জামান ও করিম ফার্মেসি কে মডেল মেডিসিন শপ হিসেবে ঘোষণা করেন। এসময় তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী (মুজিববর্ষ) উপলক্ষে প্রতিটি জেলা ও উপজেলা শহরে একটি করে মডেল ফার্মেসি স্থাপন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সব ফার্মেসিকে এই আদলে গড়ে তোলা হবে যাতে ভোক্তাগণ এর সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন।

জেলা ড্রাগ এ্যান্ড কেমিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ জানান, জেলায় প্রায় দেড় হাজার ফার্মেসি রয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার নিবন্ধিত এবং অন্যগুলো প্রক্রিয়াধীন। সব প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারা যাতে ঔষধ বিক্রি করা হয় এজন্য আমাদের এ্যাসোসিয়েশন কাজ করে যাচ্ছে।

আনন্দবাজার/শাহী/মনন

সংবাদটি শেয়ার করুন