সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের শয়তানখালী হাওরে ট্রলার ডুবিতে গত ১৮ জুলাই বাবা সামাল মিয়া (২৫) ও তিন বছরের মেয়ে তানজিনা বেগম নিখোঁজ হয়। তাদের বাড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের হলিদাকান্দা গ্রামে। নিখোঁজ হওয়ার আটদিন পর বাবার লাশ পাওয়া গেলেও পাওয়া যায়নি মেয়ের লাশ।
গতকাল রোববার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যা সাতটার দিকে নেত্রকোনার মদন উপজেলার কুড়ের পাড় হাওর থেকে সামাল মিয়ার (২৫) লাশ উদ্ধার করেছে মদন থানার পুলিশ। তবে একই সঙ্গে নিখোঁজ হওয়া তাঁর তিন বছরের মেয়ে তানজিনা বেগমের এখনো সন্ধ্যান পাওয়া যায়নি।
ধর্মপাশা থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন বলেন, লাশ উদ্ধার করার পর পরই মদন থানা পুলিশের পক্ষ থেকে ঘটনাটি আমাকে মুঠোফোনে জানানো হয়েছে। ট্রলারডুবিতে নিহত সামাল মিয়ার লাশ আজ সোমবার সকালে তার স্বজনদের হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। সামাল মিয়ার লাশ পাওয়া গেলেও তার তিন বছরের মেয়ে তানজিনা বেগম এখনো কোনো সন্ধ্যান মেলেনি।
আনন্দবাজার/ডব্লিউ এস/এম এইচ