রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাহেদকে গ্রেফতারের পর তাকে নিয়ে উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরে একটি বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। ঠিক এর পরপরই বেরিয়ে আসে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা। র্যাব জানায় জাল টাকা দিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতেন সাহেদ।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ জানান, ‘সাহেদের দেওয়া তথ্যমতে, ওই গোপন বাসা থেকে যে জাল টাকা উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে সে ঋণ পরিশোধ করতো। তিনি আরও জানান ভুক্তভোগীরা দীর্ঘদিন ঘুরেও যখন টাকা পাচ্ছিল না তখন এসব টাকা পেয়ে অনেকই খুশি হতেন।
আশিক বিল্লাহ জানান, “তবে যখন এসব টাকা নিয়ে বিপাকে পড়তেন, বুঝতেন জালটাকা- তখন আবারও ভুক্তভোগীরা সাহেদের কাছে যেতেন। এরপর সাহেদ বলতো, ‘আমি আপনাদের ঋণের টাকা পরিশোধ করেছি, আর এখন বলছেন এসব টাকা জাল। এখন কী করবেন, যান মামলা করেন আমার নামে।”
আনন্দবাজার/শাহী