করোনাকালে অসহায় মানুষের কল্যাণে যে মানুষটির অবদান সব থেকে বেশি তিনি পৌর আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব শেখ কামরুজ্জামান জসিম। তিনি এই সময়ে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে। গরীব, কর্মহীন মানুষের বাড়িতে বাড়িতে খাবার ও চিকিৎসা সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া, শারিরীক দূরত্ব বজায় রাখতে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকান পাটের সামনে গোল চিহৃ অংকন, করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে জনসচেনতামূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, করোনা যুদ্ধের সম্মুখ যোদ্ধা ডাক্তার, স্বেচ্ছাসেবক ও সাংবাদিকদের পিপিই, ফেসশিল্ড, হোমিও ঔষুধ প্রদান, মধ্যবিত্ত পরিবারকে গোপনে সহযোগিতাসহ বর্নাঢ্য সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি সাধারন মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন ।
সেই ধারাবাহিকতায় ২৯ জুন সোমবার সকাল থেকে মোংলায় করোনায় আক্রান্তদের বাড়ি গিয়ে তিনি তাদের খোঁজখবর নেন । গত ২৮ জুন করোনায় আক্রান্ত ময়লাপোতা মোড় নিবাসী মোঃআবুল বাসারের ছেলে মোঃআজিজুল হক ও মাধবী পোর্ট কলোনীর একই পরিবারের ৩ জন এবং নতুন আক্রান্ত(২৯জনু) দিগরাজ বাজার সংলগ্ন আপা বাড়ী,মোঃজামাল ছেলে মোঃসাইবুল ইসলাম বাবু এর বাড়িতে ফল সামগ্রী নিয়ে যায় এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের খোঁজ খবর নেন আলহাজ্ব শেখ কামরুজ্জামান জসিম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মোংলা সাহিত্য পরিষদের আহবায়ক মোঃমনির। মোংলা যুব ফ্রামের সভাপতি মোঃপারভেজ খান, মোংলা উপজেলা যুবলীগের ক্রীড়া সম্পাদক মোঃদুলাল ফকির। শেখ আব্দুল হাই ব্লাড ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদক আল আমিন সানী, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী মোঃ সাগর, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুজন।
জানতে চাইলে আলহাজ্ব শেখ কামরুজ্জামান জসিম বলেন, সমাজের অসচ্ছল মানুষের কল্যাণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। মোংলা পৌর আওয়ামিলীগ অসহায় কর্মহীন শ্রমজীবী মানুষের পাসে থাকবে সবসময়। বিশেষ করে এই করোনা দুর্যোগ কালীন সময় যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছে তাদের পাসে আমি সবসময় আছি,তাদের প্রত্যেকের কাছে আমার নম্বর দেওয়া আছে তাদের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য আমি ও আমার দল আমদের জায়গা থেকে সমাধানের চেষ্টা করে যাবো। করোনায় আক্রান্তদের যেন বাইরে আসা না লাগে তার জন্য ওই এলাকায় জনপ্রতিধিদের দ্বায়ীত্ব দেওয়া আছে।
তিনি আরও বলেন আমাদের সকলের একনিষ্ঠ সচেতনতায় আমরা মোংলাকে এবং দেশকে রক্ষাকরতে পারবো। তাই তিনি সকলকে সচেতন হতে বলেন এবং করোনা আক্রান্তরা যেন মনোবল না হারায় তার পরামর্শ প্রদান করেন।
আনন্দবাজার/এফআইবি