ঢাকা | শুক্রবার
১৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
২রা কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আম্পানের শক্তি কিছুটা কমেছে

তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ১৯ মে দুপুর ৩টা পর্যন্ত সুপার সাইক্লোন কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এর পূর্বে দুপুর ১২টা পর্যন্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছিল, সুপার সাইক্লোন কেন্দ্রের ৯০ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২২৫ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ঘূর্ণিঝড় এবং অমাবস্যার প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও চট্টগ্রাম এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫ থেকে ১০ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

দুপুর ৩টা পর্যন্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমকালে খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, সাতক্ষীরা, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও ফেনী জেলা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিসহ ঘণ্টায় ১৪০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

আনন্দবাজার/এস.কে

সংবাদটি শেয়ার করুন