কক্সবাজারের জেলা প্রশাসন খুঁজছেন আড়াইশ’ বিদেশি নাগরিককে। সম্প্রতি বিদেশ থেকে ফিরে এসেও কেউই মানছেন না হোম কোয়ারেন্টাইন। এসব বিদেশিরা বিভিন্ন এনজিও-তে কাজ করেন বলে জানা গেছে।
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ মিলিয়ে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গার বসবাস। তাদের সহায়তায় কাজ করে দেশি-বিদেশি অসংখ্য এনজিও এবং আই-এনজিও। এসব এনজিওতে বর্তমানে ২৫৬ জন বিদেশি নাগরিক রয়েছেন, যারা গত ১৫ দিনের মধ্যে কাজে যোগ দিয়েছেন।
বিদেশ থেকে এসে অন্তত ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা থাকলেও মানছেন না কেউই। তাদের রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ কক্সবাজার শহরের অফিসগুলোতে দেখায় আতঙ্কে আছেন স্থানীয়রা। এদের মধ্যে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন মাত্র একজন বিদেশি।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, ওয়ার্ড পর্যায়ে আমাদের যে কমিটিগুলো আছে। সেগুলো অ্যাকটিভ আছে। এবং প্রতিদিনই তারা যাচ্ছে। যেখানেই পাওয়া যাচ্ছে, তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হচ্ছে।
কক্সবাজার বাঁচাও আন্দোলন এর সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আয়াছুর রহমান বলেন, তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে নিয়ে না গেলে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ সব এলাকায় ভয়াবহ চিত্র দেখতে পাব। যা আমাদের কারো কাম্য নয়।
আনন্দবাজার/ডব্লিউ এস