দুর্নীতি দমন কমিশনে এখন ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রায় আড়াই হাজার বিলাসবহুল গাড়ি মালিকের তালিকা রয়েছে।এরই মধ্যে বিআরটিএ-র কাছ থেকে এসব গাড়ির মালিকের নাম- ঠিকানা, টিন নম্বর, গাড়ির দামসহ বিস্তারিত তথ্য নিয়েছে সংস্থাটি।
দুদক জানায়, বিলাসবহুল গাড়ি আমদানিতে দুর্নীতি হয়েছে কিনা এবং গাড়ি মালিকদের আয়-ব্যয়ের সঙ্গতি আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতেই এসব তথ্য নেয়া হয়েছে।
বিলাসবহুল গাড়ি খালাস হচ্ছে মূল্য কম ঘোষণা দিয়ে। হুন্ডির মাধ্যমে পরিশোধ করা হয় আমদানি করা গাড়ির প্রকৃত মূল্য। এমন অভিযোগ রয়েছে দুদকের গোয়েন্দা ইউনিটের কাছে। এসব অভিযোগ যাচাই করতে উচ্চ পর্যায়ের একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করে দুদক।
দুদকের কাছে গেলো পাঁচ বছরে নিবন্ধন হওয়া দুই হাজার ৪৪০টি বিলাসবহুল গাড়ির তথ্য দিয়েছে বিআরটিএ। এসব গাড়ির ৭০ ভাগ মালিক শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী, বাকি ৩০ ভাগের মালিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তি।
বিআরটিএ’র পরিচালক শীতাংশু শেখর বিশ্বাস বলেন, দুদক ২৫০০ সিসি বা তদূর্ধ্ব সিসির গাড়িগুলোর তথ্য চেয়েছিলেন এই গুলোর মালিক কারা, ইয়ার অব ম্যানুফ্যাকচার, কোন ব্র্যান্ডের। আমরা ইতিমধ্যেই সেগুলো পাঠিয়ে দিয়েছি।
আনন্দবাজার/ টি এস পি