গেল বছর ছিল ডেঙ্গু সংক্রমণের জন্য ভয়াবহ একটি বছর। ডেঙ্গু মোকাবেলায় অনেক হিমশিম খেতে হয়েছিল চিকিৎসকদের। তবে চলতি বছর ডেঙ্গু মোকাবেলায় এই প্রথম ঢাকার বাইরে থেকে চিকিৎসকদের আনা হয়েছে প্রশিক্ষণের জন্য। কিন্তু ডেঙ্গু মোকাবেলায় তৎপরতা থাকলেও এডিস মশা নিধনে মাঠপর্যায়ে তেমন কোন কার্যক্রম একেবারেই চোখে পড়ছে না।
মূলত এডিস মশার কারণেই ডেঙ্গু ছড়ায়। আর এডিস মশা বংশ বিস্তারের জন্য বেছে নেয় স্বচ্ছ পানিকেই। তাই মাঠপর্যায়ে এডিস মশা নিধনে দ্রুত কার্যক্রম হাতে নিতে হবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, চলতি বছর দ্রুত কর্মপরিকল্পনা ঠিক না করলে ডেঙ্গুতে গেল বছরের ভয়াবহতা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন : ফের বাড়ছে চালের দাম
এই ব্যাপারে কিট তত্ত্ববিদ তৌহিদ উদ্দিন আহমেদ জানান, মৌসুম আসার আগেই জেলাভিত্তিক পরিকল্পনা না নিলে এবার ভয়াবহতা বাড়ার আশঙ্কা বেশি। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে ফগিংয়ের ব্যবস্থা করা যায়। এবং পাশাপাশি স্থানীয় মানুষদেরকে বলা যায় মশার মাধ্যমে এ রোগটি ছড়ায়, তাই বাড়ির পাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে ও সতর্ক থাকতে হবে। তাহলে এই রোগ থেকে কিছুটা বেঁচে যেতে পারি। মূলত এখানে সবার মধ্যেই সচেতনতা খুব বেশি দরকার।
আনন্দবাজার / এইচ এস কে