আন্তর্জাতিক মনিটারি ফান্ড-আইএমএফের দায়-দায়িত্ব আমাদের জন্যও রয়েছে। কোন সদস্য বিপদে পড়লে তারা ঋণ, উপদেশ বা সহযোগিতা দিবে। কোন রাষ্ট্র খাদে পড়ে গেলে সেখান থেকে তুলে আনার দায়িত্বও আইএমএফের। এখন আমাদের বেশি ঋণ প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে ঋণ চাইতে হবে। আমরা আইএমএফের সদস্য অতএব আমাদের সঙ্গে বন্ধুর মত আচরণ করতে হবে মহাজনের মত নয় বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি।
মন্ত্রী বলেন, আশা করি আইএমএফের ঋণ পেয়ে যাবো। আর সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা না গেলে কেউ কাজ করতে পারবে না। দেশে দারিদ্রের হার ২০ আশেপাশে রয়েছে হয়তো তবে সঠিক বলা যাচ্ছে না।
ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ-ডিজেএফবি এর উদ্যোগে ‘ডিজেএফবি উন্নয়ন সংলাপ’ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ‘ডিজেএফবি উন্নয়ন সংলাপ’ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভাপতিত্ব করেন ডিজেএফবির সভাপতি হামিদ-উজ-জামান মামুন ও সঞ্চালনায় সাধারণ সম্পাদক শাহানোয়ার সাঈদ শাহীন।
সার্বিক মূল্যস্ফীতি নিয়ে কি ভাবছে সরকার এই প্রশ্নের জবাবে পকিল্পনামন্ত্রী বলেন, সরকারের উন্নয়নে প্রান্তিক সদস্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। আমাদের উন্নয়ন প্রকল্প কি হবে তা আমি নির্ধারণ করি না। সেটি করে থাকে আওয়ামী লীগ। আমাদের নির্বাচনী ইশতিহার সবকিছু দিক নির্দেশনা দেয়। ইভিএম যন্ত্রে আমি বিশ্বাস করি। ইভিএম তথা যেকোনো প্রযুক্তির পক্ষে আমি। সমাজে বাস করতে হলে ট্রাফিক আইন মানতে হবে। এই আইন তুলে দিলে মানুষ বিপদে পড়বে।