ঢাকা | রবিবার
২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পনের মিনিটে রিএ্যাকশনের বিষয়টি রহস্যজনক

ফেসবুকে মন্তব্য নিয়ে সংর্ঘষে নিহত ৩

নাপা সিরাপ পানে সহোদরের মৃত্যু

ঔষধটিতে কী এমন উপাদান ছিল যা খাওয়ার খাওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে রিঅ্যাকশন শুরু করল। বিষয়টি আসলেই রহস্যজনক। এই রহস্য উদঘাটন করতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের গঠিত কমিটির প্রধান ও ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের পরিচালক ডা. আকিব হোসেন।

গত রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে ‘নাপা সিরাপ খেয়ে’ দুই সহোদর শিশুর মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। নিহতদের বাড়িতে গিয়ে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ওই দুই শিশুর স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন।

ছয় সদস্যের তদন্ত কমিটির নেতৃত্বে আছেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. আকিব হোসেন। তার সঙ্গে অধিদপ্তরের দুইজন উপ-পরিচালক, দুইজন সহকারী পরিচালক এবং একজন পরিদর্শক রয়েছেন।

তদন্ত কমিটি মারা যাওয়া দুই শিশুর মা লিমা বেগম, চাচা উজ্জল মিয়া এবং দাদি নিলুফা বেগমের সাক্ষ্য নেয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে কমিটির প্রধান ডা. আকিব হোসেন সাংবাদিকদের জানান, যে সিরাপটি নিয়ে অভিযোগ উঠেছে, সেটি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। একই ঔষুধের অন্যান্য ব্যাচের ওষুধ সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।

তিনি জানান, আমরা তদন্তের কাজ শুরু করেছি। শিশুদের খাওয়ানো ঔষধ আমরা সংগ্রহ করেছি এবং তা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য যেসব বিষয় আছে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সব বিষয়ে তদন্ত করার ক্ষমতা ঔষধ প্রশাসনের নাই। আমরা সেগুলো পুলিশের সহযোগীতা নিয়েছি। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে আমরা প্রকৃত ঘটনা বের করার চেষ্টা করছি। সেজন্য ভিকটিমের বাবা মা দাদিসহ সকলের সঙ্গে কথা বলছি। প্রতিটি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করা হচ্ছে।

গত ১০ মার্চ রাতে আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে ‘নাপা সিরাপ খেয়ে’ ইয়াছিন খান (০৭) ও মোরসালিন খান (০৫) নামে দুই সহোদর শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ তোলেন স্বজনরা।

টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ বিভাগ জানান, সেতুটি অনেক পুরাতন এবং অতিরিক্ত ওজনের ভারী যান চলাচল করায় সেতুটি বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি সেতুর টেকসই সংস্কারের। অতিরিক্ত ওজনের ভারী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হলে সেতুর সংস্কার টেকসই হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন