সৌদি আরবের পরেই দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণকারীর স্থান নিয়েছে কাতারের প্রবাসীরা। প্রণোদনা চালু হওয়ায় বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানো আগের চেয়ে বেড়েছে বলে জানিয়েছে কাতারের মানি এক্সচেঞ্জগুলো। তবে দেড় লাখের বেশি টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রণোদনা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রবাসীরা। কাতারি আইডি ফটোকপি, পাসপোর্ট ফটোকপি, সেলারি সার্টিফিকেটের ফটোকপি দেশে ব্যাংকগুলোকে জমা দেয়াকে ভোগান্তি বলে মনে করছেন তারা।
সরকার প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া বাস্তবায়নে খুশি কাতার প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তবে লাখ টাকার বেশি রেমিটেন্স পাঠালে দেশে ব্যাংকগুলোতে কাতারি আইডি কপি, পাসপোর্ট কপি, সেলারি সার্টিফিকেট কপি জমা দিতে হয়। আইডি কপি, পাসপোর্ট কপি, নিজেদের কাছে থাকলেও সেলারি সার্টিফিকেট নিতে হয় কোম্পানি থেকে। কিন্তু অনেকের সেলারি কম হওয়ায় এতো বেশি টাকা দেশে পাঠালে সেলারি সার্টিফিকেট দিতে চাচ্ছে না কোম্পানিগুলো। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে প্রবাসীদের।
বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, কাতার বর্তমানে বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ শ্রমবাজার। দেশটি থেকে বছরে রেমিটেন্স আসে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।
আনন্দবাজার/তাঅ