বাংলাদেশ তথা বিশ্বের সকল শিশুর জন্য একটি নিরাপদ বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তুলতে পারলেই শেখ রাসেলের স্মৃতির প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হবে।
তুরস্কের আংকারাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যে দিয়ে “শেখ রাসেল দিবস” উদ্যাপন করে।
এ দিন সকাল থেকেই দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত শাহনাজ গাজী দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়ে তুরস্কের আঙ্কারাস্থ রাশিতগালিব স্কুলের “শেখ রাসেল কক্ষে”ছোট শিশুদের মাঝে উপহারসামগ্রী বিতরণ করেন। আতাতুর্ক এতিম শিশু সহায়তা কেন্দ্রে পরিবার-বিছিন্ন ৬০টি কন্যাশিশু ও কিশোরীদের উপহারসামগ্রী প্রদান করেন। এরপর তুরস্কের রেড ক্রিসেন্ট এর মাধ্যমে ৭০টি শরণার্থী পরিবারের মধ্যে খাদ্য ও উপহারসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
বিকালে দূতাবাসের বিজয় একাত্তর মিলনায়তনে কর্মকর্তা/কর্মচারী, তাঁদের পরিবারবর্গ ও প্রবাসী বাংলাদেশী ও তুর্কী ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে বলেন, নিরাপরাধ ও নিষ্পাপ বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র শিশু রাসেলের হত্যা জাতীয় জীবনের একটি অনাকাঙ্খিত নির্মম ঘটনা। জাতি এ বেদনাদায়ক ঘটনায় আজও অনুতপ্ত এবং জাতীয় পর্যায়ে “শেখ রাসেল দিবস” উদযাপন একটি যথাযথ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি।
আনন্দবাজার/কআ