ঢাকা | বৃহস্পতিবার
১৫ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ,
১লা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আজ মহান স্বাধীনতা দিবস

১৯৭১ সালের আজকের এই দিনে বাঙালি জাতি স্বাধীকারের পথে পা বাড়িয়েছিলো। ২৫ শে মার্চ রাতে হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরুর পরপরই ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নতুন রাষ্ট্রের ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধের মাধ্যমে লাল সবুজের সেই বাংলাদেশকে ছিনিয়ে এনেছিলো বাঙ্গালীরা।

একটি জাতির জন্য দিশেহারা সময়েও, নির্দেশ দিতে দেরি হয়নি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের।

অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধু কিন্তু অনেক আগেই এ বিষয়গুলি ভেবে রেখেছিলেন। স্বাধীনতার ঘোষণা, কোথায় প্রবাসী সরকার গঠিত হবে। এসব কিছু কিছু নেতৃবৃন্দকে বলে রেখেছিলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক জানান, সাড়ে সাত কোটি মানুষের নেতা তার জায়গা থেকে পালিয়ে যেতে পারেন না। তিনি তার জায়গাতেই থাকবেন। ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন, স্বাধীনতার জন্য ছিল সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। বঙ্গবন্ধু’র লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছিলো একটি স্বাধীন বাংলাদেশ।

চারদিকে থমথমে পরিবেশ। ২৫শে মার্চে নৃশংস গণহত্যার পর বাঙালি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তারা দেশকে স্বাধীন করবে। অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিল এবং ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিল।

আনন্দবাজার/রনি

সংবাদটি শেয়ার করুন