ঋণখেলাপিদের জন্য সরকার বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল। কিন্তু বেশির ভাগ বড় ঋণখেলাপিরা এখনো ঋণ পুনঃ তফসিলের গণছাড়ে সাড়া দেয়নি।
সরকারি বাণিজ্যিক এবং বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে এতো বড় পরিমাণ খেলাপি ঋণ নিয়মিত করতে চাইছেন ব্যবসায়ীরা। আর নিষ্পত্তির প্রস্তাবে জড়িত অর্থের পরিমাণ ১২ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা। সরকারি আট ব্যাংক এ ক্ষেত্রে ডাউনপেমেন্ট পেয়েছে ৪৩৮ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে ঋণ পুনঃ তফসিল এবং এক্সিট প্ল্যান কমিটির প্রধান মো. শুকুর আলী বলেন, সময় এখনো বাকি আছে। আরো সাড়া পাব বলে আশা করছি।
আট ব্যাংকে ঋণ নিয়মিত করার ক্ষেত্রে খেলাপি অর্থের দিক থেকে সবচেয়ে বেশি সাড়া পেয়েছে জনতা ব্যাংক। ব্যাংকটিতে পুনঃ তফসিলের জন্য আবেদন জমা পড়েছে ৬১৪টি। এমনকি এককালীন এক্সিটের আবেদন পড়েছে ২৮৯টি। খেলাপি ঋণে জড়িত অর্থের পরিমাণ ১১ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা। ব্যাংকটি ডাউনপেমেন্ট পেয়েছে ১৮১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। নিষ্পত্তিকৃত প্রস্তাব এসেছে ৫৭৭টি। আর এর সাথে জড়িত অর্থের পরিমাণ পাঁচ হাজার ৪৬৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আর এর পরেই রয়েছে সোনালী ব্যাংক।
আনন্দবাজার/এফআইবি