টানা দরপতন অব্যাহত, হতাশ বিনিয়োগকারীরা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সব ধরনের সূচক পতন হয়। এদিন দুই স্টকের অধিকাংশ কোম্পানি শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়। এদিন ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতার পরিমাণ ছিল দ্বিগুণ। ফলে শেয়ার বিক্রির চাপের হিড়িক ছিল। বিভিন্ন মহলের শত চেষ্টায় পুঁজিবাজার উত্থানে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা।
অনেকেই বলছেন, বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকটের ধাক্কা পড়েছে পুঁজিবাজারে। এর কারণে পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন চলছে। এ দরপতনে বিপাকে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। দরপতন পতন প্রসঙ্গে মতিঝিলের সিকিউরিটিজ হাউজের কর্মকর্তারা বলেন, এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং ঘোষণার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পুঁজিবাজারে। লোডশেডিং ঘোষণার দিন গত সোমবার ডিএসইতে বড় পতন শুরু হয়। সেই পতন আরো বড় আকারে দেখা দেয় গত মঙ্গলবার। ওই দুই দিনের তুলনায় পরে দুইদিনের (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) পতন আকার ছোট হয়ে এসেছে।
এদিকে, ঈদের পর থেকে পুঁজিবাজার মন্দা অবস্থায় রয়েছে। তবে গত দুই কার্যদিবস (সোমবার ও মঙ্গলবার) বড় ধরনের পতন হয়েছিল। ওই দুইদিন ৯০ ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়। কিন্তু সেই তুলনায় বুধবার ও বৃহস্পতিবার পতন কম হয়। গত দুইদিন ৫৭ ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়। এই পতন মন্দের ভাল হিসেবে গন্য করা হয়েছে বলে জানান সিকিউরিটিজ হাউজের কর্মকর্তারা।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, রেগুলেটরদের নানান উন্নয়নে পর কয়েকদিন পুঁজিবাজার ভালো দেখালে পরের কয়েক দিন মন্দায় থাকে। উত্থান-পতনের এ বৃত্তে পুঁজি হারানোর রেকর্ড বেশি। রেগুলেটরদের কোনো উন্নয়নেই সোজা হয়ে দাঁড়াতে পাচ্ছে না পুঁজিবাজার। ঘুরে ফিরে পতন দীর্ঘ হওয়ায় অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি। অবশ্য মাঝে মাঝে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কর্তৃপক্ষদের বিভিন্ন আশ্বাসে হঠাৎ করেই পুঁজিবাজার ভালো হয়। সেই আশ্বাসে কয়েক কার্যদিবস ঘুরেও দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। কিন্তু দিন বদলে ঘুরেফিরে পুঁজিবাজার পতনে গড়াগড়ি। ঈদের পর থেকেই পুঁজিবাজার মন্দা চলছে। এর মধ্যে যোগ হয় গত দুই কার্যদিবসের (সোমবার ও মঙ্গলবার) বড় ধরনের পতন। সেই পতন পরে দুই কার্যদিবসে (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) ফের ছোট হয়ে এসেছে।
স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দুই স্টকের ৫৭ ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়। এর মধ্যে ডিএসইর ৫৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং সিএসইর ৫৭ দশমিক ৬১ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দরে পতন হয়। অপরদিকে ডিএসইর ৩০ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং সিএসইর ২৭ দশমিক ১৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর উত্থান হয়।
আগের কার্যদিবস গত বুধবার দুই স্টকের ৬১ ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়েছিল। এর মধ্যে ডিএসইর ৫৭ দশমিক ২২ শতাংশ এবং সিএসইর ৬৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দরে পতন হয়েছিল। অপরদিকে ডিএসইর ২৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ এবং সিএসইর ২৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর উত্থান হয়েছিল।
গত মঙ্গলবার দুই স্টকের ৮৮ ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়েছিল। এর মধ্যে ডিএসইর ৯০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং সিএসইর ৮৬ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দরে পতন হয়েছিল। অপরদিকে ডিএসইর ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং সিএসইর ৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর উত্থান হয়েছিল। গত সোমবার দুই স্টকের ৯০ ভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর পতন হয়েছিল। এর মধ্যে ডিএসইর ৯৩ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং সিএসইর ৮৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দরে পতন হয়েছিল। অপরদিকে ডিএসইর ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ এবং সিএসইর ৫ দশমিক ৭২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর উত্থান হয়েছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইতে বেশির ভাগ খাতের কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়। এর মধ্যে সিরামিক, সেবা আবাসন এবং চামড়া খাতের শতভাগ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়। এদিন জ্বালানি শক্তি ৮৩ শতাংশ, সিমেন্ট ৭১ শতাংশ, বিমা ৭০ শতাংশ, খাদ্য আনুষঙ্গিক ৬৭ শতাংশ, পাট ৬৭ শতাংশ, পেপার ৬৭ শতাংশ, আইটি ৬৪ শতাংশ, ইঞ্জিনিয়ারিং ৬০ শতাংশ, ওষুধ রসায়ন ৫৯ শতাংশ এবং বস্ত্র খাতের ৫৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়। এদিন টেলিকম ৬৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর উত্থান হয়। এদিন ব্যাংক, নন ব্যাংকিং আর্থিক ফান্ড, বিবিধ, ফান্ড এবং ভ্রমন অবসর খাতের কোম্পানির শেয়ার দর উত্থান পতনে মিশ্রাবস্থা রয়েছে। শেয়ার দর উত্থান পতনের একই চিত্র ছিল পুঁজিবাজার সিএসইতেও।
আগের কার্যদিবস গত বুধবার ডিএসইতে বেশির ভাগ খাতের কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। এর মধ্যে সিরামিক খাতের শতভাগ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। এদিন বিমা ৮৩ শতাংশ, আইটি ৮২ শতাংশ, জ্বালানি শক্তি ৭৮ শতাংশ, ভ্রমন অবসর ৭৫ শতাংশ, খাদ্য আনুষঙ্গিক ৭১ শতাংশ, পেপার ৬৭ শতাংশ, চামড়া ৬৭ শতাংশ, টেলিকম ৬৭ শতাংশ, বিবিধ ৫৩ শতাংশ, ইঞ্জিনিয়ারিং ৫২ শতাংশ এবং নন ব্যাংকিং আর্থিক ৫২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। এদিন পাট ৬৭ শতাংশ এবং সিমেন্ট ৫৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর উত্থান হয়েছিল। এদিন ব্যাংক, ফান্ড, ওষুধ রসায়ন, সেবা আবাসন এবং বস্ত্র খাতের কোম্পানির শেয়ার দর উত্থান পতনে মিশ্রাবস্থা রয়েছে। শেয়ার দর উত্থান পতনের একই চিত্র হয়েছিল পুঁজিবাজার সিএসইতেও।
গত মঙ্গলবার ডিএসইতে সব খাতের কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। এর মধ্যে সিরামিক, পাট, পেপার, সেবা আবাসন এবং টেলিকম খাতের শতভাগ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। ওইদিন বস্ত্র ৯৫ শতাংশ, খাদ্য আনুষঙ্গিক ৯৫ শতাংশ, বিমা ৯৩ শতাংশ, আইটি ৯১ শতাংশ, ইঞ্জিনিয়ারিং ৯০ শতাংশ, বিবিধ ৮৭ শতাংশ, জ্বালানি শক্তি ৮৭ শতাংশ, সিমেন্ট ৮৫ শতাংশ, ওষুধ রসায়ন ৮৪ শতাংশ, চামড়া ৮৩ শতাংশ, ফান্ড ৭৫ শতাংশ, ভ্রমন অবসর ৭৫ শতাংশ, নন ব্যাংকিং আর্থিক ৭৪ শতাংশ এবং ব্যাংক খাতের ৫৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। ওইদিন শেয়ার দর পতনের একই চিত্র হয়েছিল পুঁজিবাজার সিএসইতে।
গত সোমবার ডিএসইতে সব খাতের কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। এর মধ্যে বিমা, জ্বালানি শক্তি, আইটি, সিমেন্ট, পাট, পেপার, সেবা আবাসন এবং টেলিকম খাতের শতভাগ কোম্পানির শেয়ার শেয়ার দর পতন হয়েছে। ওইদিন ইঞ্জিনিয়ারিং ৯৭ শতাংশ, বস্ত্র ৯৫ শতাংশ, খাদ্য আনুষঙ্গিক ৯৫ শতাংশ, বিবিধ ৯৩ শতাংশ, ওষুধ রসায়ন ৯০ শতাংশ, চামড়া ৮৩ শতাংশ, সিরামিক ৮০ শতাংশ, নন ব্যাংকিং আর্থিক ৭৮ শতাংশ, ব্যাংক ৭৮ শতাংশ, ফান্ড ৭৫ শতাংশ এবং ভ্রমন অবসর খাতের ৭৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছিল। ওইদিন শেয়ার দর পতনের একই চিত্র হয়েছিল পুঁজিবাজার সিএসইতে।
ডিএসইতে গতকাল বৃহস্পতিবার লেনদেন হয় ৬৭৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৮১টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১১৫টির, কমেছে ২১৯টির এবং পরিবর্তন হয়নি ৪৩টির। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১২৬ দশমিক ৫১ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ৫ দশমিক ২৪ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ১ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ২০০ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট এবং ১ হাজার ৩৪৫ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্টে।
আগের কার্যদিবস গত বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৬৬৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার। ওইদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৮১টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১১০টির, কমেছে ২১৮টির এবং পরিবর্তন হয়নি ৫৩টির। ওইদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছিল ৬ হাজার ১৩৮ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ৭ দশমিক ১৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ১ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমেছিল।
গত মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩১৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার। ওইদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৮২টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ২১টির, কমেছে ৩৪৪টির এবং পরিবর্তন হয়নি ১৭টির। ওইদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৩ দশমিক ৭১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছিল ৬ হাজার ১৫৩ দশমিক ১৭ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২২ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ১১ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমেছিল।
গত সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৫১৫ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার। ওইদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৮২টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১২টির, কমেছে ৩৫৮টির এবং পরিবর্তন হয়নি ১২টির। ওইদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে হয়েছিল ৬ হাজার ২১৬ দশমিক ৮৯ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ৩১ দশমিক ৭২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ১৬ দশমিক ৬১ পয়েন্ট কমেছিল।
অপর পুঁজিবাজার সিএসইতে গতকাল বৃহস্পতিবার লেনদেন হয় ১৭ কোটি ১১ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ১৫৯টির এবং পরিবর্তন হয়নি ৪২টির। এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৬২ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৯৬৮ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ৫ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৩৭ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ৩৭ দশমিক ২৯ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ৩ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩১৭ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৫২ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে, ১০ হাজার ৭৬৪ দশমিক ১২ পয়েন্ট এবং ১ হাজার ১৩৩ দশমিক ২২ পয়েন্টে।
আগের কার্যদিবস গত বুধবার লেনদেন হয়েছিল ১৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। ওইদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৮৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৬৯টির, কমেছে ১৮৫টির এবং পরিবর্তন হয়নি ৩৩টির। এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৬ দশমিক ৪০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছিল ১৮ হাজার ৩০ দশমিক ৪১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৯ দশমিক ৩২ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ২২ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ৩ দশমিক ৬০ পয়েন্ট কমেছিল।
গত মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ওইদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৮৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ১৯টির, কমেছে ২৪৬টির এবং পরিবর্তন হয়নি ২১টির। ওইদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২১৪ দশমিক ১২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছিল ১৮ হাজার ৬৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১৫ দশমিক ১৬ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ১০৫ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ১২৯ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ১৪ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট কমেছিল।
গত সোমবার সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা। ওইদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ১৭টির, কমেছে ২৬০টির এবং পরিবর্তন হয়নি ২০টির। ওইদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৪২ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছিল ১৮ হাজার ২৮০ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১৮ দশমিক ৪০ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ১৭৪ দশমিক ১৪ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ১৪৬ দশমিক ১১ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ১৪ দশমিক ৭২ পয়েন্ট কমেছিল।